Wednesday, September 30, 2015

বাংলাদেশি লিংক

আপনার হয়ত ভাল লাগবে

নারীর স্তন বড় করার সহজ ব্যায়াম সমূহ


নারীর স্তন বড় করার সহজ ব্যায়াম সমূহ




প্রাথমিকভাবে গ্লান্ডুলার টিস্যু এবং বিশেষ প্রকার চর্বির সমন্বয়ে নারীর স্তন গঠিত। কোন পরিমান শাররীক ব্যায়াম-ই এর আকার গঠন পরিবর্তীত হয়না। তবে ব্যায়াম এর ফলে বুকে স্তনের নিচের “পেক্‌টরিয়াল পেশী” উন্নত হয়ে মনে হবে স্তনের আকার পরিবর্তন হয়েছে এবং কিছুটা লিপ্ট আপ (উপরের দিকে উন্নত) হয়েছে।
ব্যায়াম গুলো কিভাবে করবেন?

ডাম্বল চেষ্ট প্রেসঃ
মেঝে বা বেঞ্চে সোজা হয়ে শুয়ে দুই হাতে দুটি ডাম্বল নিয়ে তা বুকের সমতলে ধরুন। লক্ষ্য রাখবেন আপনার দুই হাতের কনুই ঘাড়ের সমান সরলরেখায় থাকে ( —- )। এবার ডম্বল আস্তে আস্তে সোজা উপরের দিকে উঠান। হাত একেবারে সোজা হয়ে গেলে ১৫ সেকেন্ডের মত সেই অবস্থানে রাখুন। প্রতিদিন এই ব্যায়াম ১০ বার পুনরাবৃত্তি করুন।

কোবরা স্ট্রেচ্ঃ
দুই পা একত্র করে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলে ভর দিয়ে পা সোজা রাখুন। দুই হাতের তালু মেঝেতে রাখুন। হাতের তালু কাঁদের সামনে স্থাপন করুন। এবার হাতের উপর ভর রেখে কোমর থেকে মাথা পর্যন্ত শরীরের উপরের অংশ ক্রমশঃ উপরের দিকে উঠান। হাত পুরা সোজা হওয়ার পর পিঠ ধনুকের আকারে আসলে আকাশের (উপরের) দিকে তাকান। আবার আস্তে আস্তে পুর্বের অবস্থানে ফিরে যান। এভাবে ১০ বার পুনরাবৃত্তি করার পর শেষ অবস্থানে (পিঠ ধনুকের মত বাকা থাকা থাকা অবস্থায়) প্রায় ৬০ সেকেন্ডের মত এই অবস্থানে অপেক্ষা করুন। তবে লক্ষ্য রাখবেন এমনভাবে যেন চাঁপ না পড়ে যাতে মেরুদন্ডে ব্যথা অনুভব হয়।

প্রাইস পোজ স্ট্রেচঃ
হাটু গেড়ে নামাজের ভঙ্গিতে বসুন। তবে পায়ের পাতা সোজা না রেখে তা এমনভাবে রাখুন যাতে দুই পায়ের পাতা মেঝেতে ঠেকে থাকে (অনেকটা ক্রস করে রাখার মতো)। এবার দুই হাতের আঙুলে আঙুলে আঁকড়ে ধরে তা মাথার পিছনে স্থাপন করুন। তারপর ক্রমাশঃ মাথাকে যথা সম্ভব হাটুর কাছাকাছি নিয়ে যান। এই অবস্থানে কিছুক্ষন অবস্থান করুন। প্রতিদিন কয়েকবার করে এ ব্যায়ামটি করতে পারেন।

চেষ্ট লিপ্টঃ
আপনার জামি’র (চিন) নিচে হাতের পাতা রেখে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। এবার মাথা, বাহু এবং বুক ভুমি থেকে ৫ হতে ৬ ইঞ্চি পরিমানে উপরে উঠান। এ অবস্থানে ১০ সেকেন্ডের মত অপেক্ষা করুন। এ ব্যায়ামটি দিনে ৫ থেকে ১০ বার করতে পারেন।

ডাউনওয়ার্ড ডগঃ
পদ্ধতিটির নাম শুনেই অনুমান করতে পারছেন আপনার হাতের তালু এবং হাটুতে ভর করে কুকুরের/ছোটদের জন্য ঘোড়া যেভাবে সাজি সেই ভঙ্গিতে অবস্থান নিন। এবার শরীরেরে মধ্য অংশ তথা নিতম্ব আকাশ/ছাদের দিকে উচু করতে থাকুন। হাটুর ভর ছেড়ে দিয়ে হাতের তালু এবং পায়ের পাতার উপর ভর দিয়ে নিতম্ব যথা সম্ভব উপরের দিকে উঠান। শেষ অবস্থানটা হবে ইংরেজী “V” অক্ষরের উল্টারুপের মত। এই পদ্ধতির পুনরাবৃত্তি কয়েকবার করুন।

উপরের ব্যায়মগুলো সকালে ২/৩ রিপিট (পুনরাবৃত্তি) বিকেলে ২/৩ রিপিট না করে ১০ টির এক সেট সুবিধা জনক সময়ে একবারে করুন। যেকোন ব্যায়ামের ফলাফল খুব দ্রুত পাওয়া যায়না। তাই ধর্য্যের সাথে কয়েকমাস নিয়মিত রেওয়াজ করুন।

মেয়েদের স্তন সুন্দর ও আকর্ষণীয় করার নিয়ম

মেয়েদের স্তন সুন্দর ও আকর্ষণীয় করার নিয়ম

নারীর সৌন্দর্যের একটা গুরত্বপূর্ণ অংশ হল তাদের স্তন। ১২-১৩ বছরে এই লক্ষণ বোঝা যায়। কিছু নিয়ম মেনে চললেই মেয়েরা তাদের স্তনকে সুন্দর রাখতে পারে। নিচের নিয়মগুলো মেনে চললে খুব সহজেই স্তন আকর্ষনীয় করা সম্ভব। স্তনে তিন ধরনের সমস্যা থাকে- ১/ অপুষ্ট স্তন, ২/ ভীষণ ভারি বা বিশাল মোটা স্তন, ৩/ ঝুলে পড়া স্তন। স্তনের সোন্দর্য বৃদ্ধির উপায়- ১/ স্তন বড় বা ছোট তা বুঝে নির্দিষ্ট ব্যায়াম করুণ। ২/ খুব টাইট ও নয়,আবার খুব ঢিলে ও নয় এমন ব্রা পরুন। ৩/ দিনে ২ বার প্রথমে গরম ও পরে ঠান্ডা এ ভাবে কয়েক বার পানি ঢালুন। ৪/ বড় ও মোটা স্তন যাদের তারা চর্বি বা স্নেহ জতীয় খাবার থেকে দুরে থাকুন। ৫/ স্তনের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য বেশি করে দোলনা খানএবং সাতার কাটুন। ৬/ প্রতিদিন স্নানের আগে বাথরুমে ৫ মিনিট ব্যায়াম করুন যাতে স্তনের পেশিতে চাপ পড়ে। ৭/ রাতে ব্রা খুলে ঘুমান। ৮/ স্তনের বোঁটার সৌন্দর্য বাড়াতে একটা খালি বোতলে গরম পানি ভরে রাখুন। এতে বোতলটা কিছুটা গরম থাকবে। এ অবস্থায় ঐ বোতলের মুখে আপনার স্তনের বোটা ঢুকিয়ে দিন। বোতল ঠান্ডা না হওয়া পর্যন্ত ঢুকিয়ে রাখুন। স্তন এর বোটা বিকাশে এটি সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি। উপরোক্ত নিয়ম ছাড়াও স্তন মালিশের মাধ্যমে স্তন সুন্দর রাখা সম্ভব- – খাঁটি দুধের সাথে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল দিয়ে স্তনে মালিশ করুন। মালিশ করবেন নিচের থেকে উপরের দিকে। এতে স্তনের রক্ত সঞ্চার স্বাভাবিক হবে ও সুডৌল হবে। মালিশ করার পর ঠান্ডা পানিতে স্নান করুন।

Monday, September 28, 2015

কিভাবে গুগল এডসেন্স থেকে দিনে ৫ থেকে ১০ ডলার আয় করবেন ?

কিভাবে গুগল এডসেন্স থেকে দিনে ৫ থেকে ১০ ডলার আয় করবেন ? এডসেন্স, টিপস ইন্টারনেট ব্যবহার করে আয় করার জন্য গুগল এডসেন্স অত্যন্ত কার্যকর একটি পদ্ধতি। এই প্রক্রিয়ায় আমি মাসে বেশ ভালমানের অর্থ উপার্জন করছি আপনি যদি আমার মত গুগল এডসেন্স থেকে আয় করতে চান তবে আমার নিবন্ধগুলো ভালভাবে পড়ুন উপকৃত হবেন। অনেক ব্লগার বা ওয়েবসাইট পরিচালক রয়েছেন যাদের কাছে অর্থ উপার্জনের অন্যতম প্রদান মাধ্যম হচ্ছে গুগল এডসেন্স কিন্তু গুগল এডসেন্স এবং এর কর্মপদ্ধতি সম্পর্কে আপনার ভালধারনা না থাকলে আপনি গুগল এডসেন্স থেকে ভাল আয় করতে পারবেননা। বিশ্বের অনেক প্রকাশক রয়েছেন যারা গুগল এডসেন্স ব্যাবহার করে থাকে কিন্তু সঠিক কর্মপদ্ধতি না জানার কারনে তারা গুগল এডসেন্স থেকে ভালমানের অর্থ উপার্জন করতে পারেনা । অধিকাংশ খুদ্র ব্লগ প্রকাশকের কাছে দৈনিক ৫ থেকে ১০ ডলার আয় করাটা স্বপ্নের মত অনেকেই তাদের দৈনিক কয়েক সেন্ট আয়কে কয়েক ডলারে পরিনত করতে চান তাদের জন্য এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সহায়ক হবে বলে আশা করি । কিভাবে গুগল এডসেন্স থেকে দিনে ৫ থেকে ১০ ডলার আয় করবেন ? গুগল এডসেন্স থেকে আপনি যদি দৈনিক ভালমানের আয় করতে চান তবে সবচেয়ে প্রথমে যে বিষয়টি আসবে তা হল ভিজিটর আর বেশি ভিজিটর পাওয়ার সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি ভালমানের ওয়েবসাইট । আপনি যদি ভালমানের ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন তবে ভাল পাঠক পাবেন । তাই ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরির পূর্বে মনে রাখতে হবে ভিজিটরের আগ্রহ থাকে এমন কোন বিষয়ের উপরে ওয়েবসাইট নির্মাণ করা উচিৎ । গুগল শুধুমাত্র একটি সার্চ ইঞ্জিন নয় এটি একটি কৃত্তিম মেধা সম্পন্য রোবটও । কোন ওয়েব সাইট সম্পর্কে মানুষের আগ্রহ বেশি, কোথায় কত ভিজিটর যায়, কতক্ষন থাকে, কি কি ধরনের পাঠক ব্লগে আসছে, কোন কোন দেশ থেকে আসছে ইত্যাদি তথ্য গুগল সবসময় মনে রাখে। দিনে ৫ থেকে ১০ ডলার আয় করার জন্য আপনাকে দৈনিক নুন্যতম ২০০০ জন পাঠকের ব্লগ থাকতে হবে এবং সার্চ ইঞ্জিন থেকে আগত পাঠকের পরিমান বেশি হতে হবে ফলে দৈনিক গড়ে ৫-১০ ডলার আয় করা সম্ভব হবে । আপনার ব্লগটি অবশ্যই গুগল এডওয়ার্ড এর ভাল এবং মুল্যবান কিওয়ার্ড ভিত্তিক তৈরি হতে হবে এক্ষেত্রে কম পাঠক নিয়েও আপনি আপনার দৈনিক আয়কে অনেকাংশে বৃদ্ধি করতে পারবেন । উধাহরনস্বরূপ বলা যায় গাড়ী, ইনস্যুরেন্স, লাইসেন্স ইত্যাদি কিওয়ার্ড এর মুল্য অনেক বেশি প্রায় ১০ থেকে ৩০ ডলার পর্যন্ত । ইউনিক এবং ভালমানের তথ্য ব্লগে রাখতে হবে অন্যথায় আপনার ক্লিক ভ্যালু কমে যাবে এবং প্রচুর পাঠক নিয়েও আপনার লাভ হবেনা কারন এর ফলে আপনার আয় অর্ধেকের চেয়েও বেশি কমে যাবার একটা সম্ভাবনা থাকছে । “ওল্ড ইস গোল্ড” কথাটি একেবারেই সত্য আপনি এবং আপনার ব্লগ গুগলের কাছে যত পুরাতন হবেন গুগল আপনার ব্লগ এবং আপনার প্রোফাইলকে তত জনপ্রিয় করে তুল্বে । এটি ঠিক আমাদের সামাজিক সম্পর্কের মতই একটি ব্যাপার আবার আপনি যদি প্রতারনামুলক কিছু করেন তাহলে গুগল আপনাকে এবং আপনার ব্লগে পাঠক না পাঠিয়ে সাজা দেবে । কখনোই প্রতারনার আশ্রয় নেবেন না ধরুন আপনি দিনে ৫ থেকে ১০ ডলার আয়ের জন্য পিটিসি সাইটে কয়েক ডলার দিয়ে হাজার হাজার পাঠক কিনলেন অথবা স্প্যাম পাঠকের সহায়তা নিলেন এক্ষেত্রে গুগলের এনালাইস্টিক টুলস আপনার সাইটের স্প্যাম নোটিফিকেশনটি ঠিকই গুগলের সার্চ বিভাগে পৌঁছে দেবে ফলে আপনি গুললের কাল তালিকাভুক্ত হয়ে যাবেন তাই সবসময় পরিস্কার থাকার চেস্টা করুন । সময় আপনাকে নাড়া দেবেই। প্রতিনিয়ত আপনার ব্লগ থেকে মুল্যবান কিছু পাঠকের উদ্দেশ্যে দিন যেমন ইবুক কারন এর মাধ্যমে আপনি সহজেই জনপ্রিয়তা পাবেন । সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশটি নিয়ে লিখছি আপনাকে অবশ্যই আপনার সাইটের জন্য বিজ্ঞাপন অপ্টিমাইজেশন করতে হবে এবং ট্রাফিক বৃদ্ধি না করেই কিভাবে গুগল এডসেন্স এর আয় বৃদ্ধি করবেন সে সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ আমি পূর্বেই প্রকাশ করেছি আপনি তা দেখতে প্রদর্শিত লিংকগুলোতে ক্লিক করুন । পরিশেষে ভাল আয় করার জন্য অবশ্যই ভালমানের কিওয়ার্ড পছন্দ করা উচিৎ তানাহলে ভাল ট্র্যাফিক নিয়েও আপনার আয় হবে যৎসামান্য । তাই এদিকটাতে গুরুত্বদিয়ে কাজ করুন আপনার দৈনিক আয় সহজেই ৫ থেকে ১০ ডলারের মাঝে অবস্থান করবে । সার্চ ইঞ্জিন থেকে আগত কিওয়ার্ড সমুহঃ গুগল গুগল এডসেন্স থেকে আয় গুগল এডসেন্স গুগল থেকে ইনকাম গুগলে ইনকাম কিভাবে গুগল টাকা ইনকাম করে Source: http://bn.earningfair.com অনলাইনে আয় আর্টিকেল মার্কেটিং ইন্টারনেট এডসেন্স এসইও ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব ডিজাইন গুগল চাকরী টিপস টেকনোলজি ডোমেইন এবং হোস্টিং প্রতারনা প্রযুক্তি সংবাদ ফরেক্স ফ্রিল্যান্সিং বিজ্ঞাপন ব্যাংক ব্যাবসা ব্লগিং ভিজিটর রিভিউ সাধারন সোসিয়াল

যেভাবে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে প্রতিমাসে হাজার ডলার আয় করছি!

যেভাবে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে প্রতিমাসে হাজার ডলার আয় করছি! লেখক : রাশেদ হাসান আকাশ, প্রকাশকাল : 25 January, 2013 আমি রাশেদ হাসান আকাশ। কাজ করছি দীর্ঘ দের বছর যাবত গুগল এডসেন্স নিয়ে। আজকে যেই লিখাটা লিখছি অনেকের কাছে হয়তো গল্প মনে হয়ে পারে কিন্তু একটুও মিথ্যে নয়। মাত্র বছর খানেক কাজ করেই আজ আমি প্রতি মাসে ১০০০ ডলারের মত আয় করছি। আর এই ছোট্ট সফলতাটুকু কিভাবে এল তা নিয়ে বিস্তারিত জানাতেই আজকের এই পোস্ট। তো, চলুন পিছনে ফিরে যাই। যেভাবে আমার ইন্টারনেট জগতে আগমন? ২০০৯ এর শেষের দিকে আমি যখন U@C কোচিং সেন্টারে একজন কম্পিউটার অপারেটর হিসাবে কাজ করি, তখনই প্রথম ইন্টারনেট এর সাথে আমার পরিচয়। আর তখন থেকেই আমি ইন্টারনেট সম্পর্কে জানি। এর কিছুদিন পর আমি একটা ফেসবুক এ্যাকাউন্ট খুলি। এটাই ছিল আমার প্রথম কাজ ইন্টারনেটে। তবে এটুকুতেই সীমাবদ্ধ ছিলাম অনেকদিন। একদিনের ঘটনাঃ AIUB এর এক বড় ভাই আমার কম্পিউটারে একটা ভাইরাস ঢুকিয়ে দিল। আমি যখন এ কম্পিউটার অন করি, ১০/১৫ সেকেন্ড পড়ে আবার বন্ধ হয়ে যায়। মাথায় কিচ্ছু ঢুকছে না। কেন এমন হচ্ছে? কি ধরতে পেরেছেন? হ্যাঁ, তিনি আমার কম্পিউটারে একটা অটরান ভাইরাস স্টার্টআপে ঢুকিয়ে দিয়েছিলেন। পড়ে অবশ্য উনিই সেটা ঠিক করে দেন। তো, আমি উনাকে বললাম, এইটা কিভাবে করলেন? তিনি আমাকে বললেন, টেকটিউনস নামে একটা ব্লগ আছে সেখান থেকে শিখেছি। আমি উনার কাছে লিঙ্ক চাইলাম। উনি আমাকে লিঙ্ক দিলেন। বুঝতেই পারিনি মুরসালিন ভাই (AIUB এর ওই ভাইয়ের নাম ছিল মুরসালিন) আমাকে আসলে ব্লগের লিঙ্ক নয়, আমার লাইফের মোড় ঘুরানোর লিঙ্ক দিয়েছেন। তো সারাদিন টেকটিউন্সে পড়ে থাকতাম। রাত জেগে জেগে লেখা পড়তাম। হঠাত একদিন চোখে পড়ল ডেভসটিম লিমিটেড এর কো ফাউন্ডার “তাহের চৌধুরী সুমন” ভাইয়ের ব্লগিং শুরু করা নিয়ে একটি লেখা। লেখাটা পড়ে আমার এতটাই ভালো লাগলো যে আমি সেদিনই উনার সমস্ত লেখাগুলো খুঁজা শুরু করলাম। পেয়েও গেলাম এ্যাডসেন্স নিয়ে উনার লেখাগুলো। ব্যস, আর যায় কোথায়?? সারাদিন এগুলো পড়ি আর স্বপ্ন দেখি আমিও একদিন এ্যাডসেন্স থেকে ইনকাম করব। কিন্তু কিভাবে শুরু করব এটাই বুঝে উঠতে পারছিলাম না। কথায় আছে, “ইচ্ছে থাকলে উপায় হয়। ঘাটতে ঘাটতে সুমন ভাইয়ের ফেসবুক আইডি পেয়ে গেলাম। দিলাম ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট!!! এরপর????? বিষয় নির্বাচন নিয়ে মহা বিপদঃ সুমন ভাই আমার ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট এক্সেপ্ট করলেন। তার কাছে জিজ্ঞেস করলাম ভাইয়া আমি তো ব্লগিং সিখতে চাই। আমি কিভাবে শুরু করবো?? সুমন ভাই আমাকে বললেন যে তুমি কি কি জান? আমার সোজাসাপ্টা উত্তরঃ আমি কিছুই জানি না। সুমন ভাই তখন বললো যে ব্লগিং কাজ করতে গেলে আমাকে জানতে হবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কিংবা যে কোন সিএমএস সাইট ডিজাইনের জন্য, জানতে হবে লেখা লেখি এর সাইটটাকে প্রোমট করার বিষয় গুলোও জানতে হবে। উনি আমাকে বেশ কয়েকটা সাইটের লিঙ্কও দিয়ে দিলেন। এরপর শুরু করলাম ওয়েব ডেভেলপিং শিখা। যখন মুটামুটি শিখলাম, তখন সুমন ভাইকে নক করলাম উনি সাজেস্ট করলেন আমার জানাশুনা আছে এমন বিষয় নিয়ে লিখা লিখি করতে। এবার আরেকটা টেনশন এ পরলাম। একাউন্ট তো খুললাম, কিন্তু কি বিষয়ে আমি ব্লগিং করবো কারন আমার জানাশুনার বিষয় গুলো খুব কম? এবার বিষয় খুঁজে পাচ্ছিনা। মহা টেনশন! অবশেষে আবার আরেক ত্রাণকর্তার খোঁজ পেলাম? এবার কে জানেন? জিন্নাতুল হাসান ভাইয়ের বাংলা ব্লগটি। সেখানে নাম মনে নেই এক লেখকের টিউনে জানতে পারলাম যে, আপনি যেই বিষয়টি খুব ভালো জানেন, সেই বিষয় টি নিয়ে ব্লগিং শুরু করেন, ঠিক সেই সুমন ভাইয়ার মতই উত্তর। এবার আবার চিন্তা শুরু হলঃ আমি কোন বিষয়টা ভালো জানি? (আমার কাছে মনে হয় কিছুই জানিনা আবার মনে হয় আমি দুনিয়ার সব ই জানি। হা…হা…হা…) আমি তখন প্রচুর বই পরতাম। আচমকা মাথায় আইডিয়া এল যে, আমি যদি ই-বুক নিয়ে সাইট করে কেমন হয়? যেই ভাবা সেই কাজ। শুরু করলাম ই-বুক নিয়ে কাজ। অবশেষে একটা সাইট দাড়করালাম ই-বুক নিয়ে। কিন্তু সাইটে তো বই আছে ঠিকই, ভিজিটর কই? আবার সমস্যা? সাইটে ভিজিটর নেই, এখন উপায়? কদিন বাদেই সুমন ভাইকে আবারো মেসেজ দিলাম। ভাইয়া, আমি তো সাইট করছি কিন্তু ইনকাম কই??? সুমন ভাই এবার আমাকে বুঝিয়ে বললেন যে, সাইটে ইনকাম করতে হলে আমার প্রথমেই দরকার প্রচুর পরিমানে ভিজিটর। আমার সাইটে জত বেশি ভিজিটর আসবে ততদ্রুত আমার ইঙ্কামের রাস্তা খুলবে। আর যায় কোথায়, শুরু করলাম ফেসবুকে যেখানে সেখানে কমেন্ট করা। যার তার সাইটে স্প্যামিং করা। কিন্তু ভিজিটর আসতেছেই না। যদিও আসে, কিন্তু তারা থাকে না। এখন উপায়? ইতিমধ্যে আমি এ্যাডসেন্স এ এ্যাপ্লাইও করে ফেলেছি। ফলাফলঃ পাইনি। নতুন সমস্যায় পড়লামঃ হ্যাঁ, একেতো সাইটে ভিজিটর নেই এই চিন্তায় আমি অস্থির। কিন্তু, হঠাত করেই সুমন ভাই বললো তুমি এইভাবে করলে হবে না। যদি ব্লগিং কে পেশা হিসেবে নিতে চাও, তবে Domain Hosting কিনে শুরু কর। এদিকে আমার বিশ্বাসে আস্তে আস্তে চির ধরতে শুরু করছে যে হয়তো আমার পক্ষে এইসব সম্ভব না। কিন্তু সুমন ভাইয়ের কথা গুলো বিশ্বাস করতাম। আর আজও করি। তো তার কথা মত ডোমেইন হোস্টিং কিনেই শুরু করলাম। আমি ততদিনে জুমলা শিখে গেছি। প্রথম সাইটটা বানালাম জুমলা দিয়ে। কিন্তু সমস্যাটা রয়েই গেল। সাইটে ভিজিটর নেই। আগেই জেনে গেছি যে, সাইটে ট্র্যাফিক না থাকলে টাকাও নেই!! সুতরাং, সাইটের ভিজিটর বাড়ানো আমার জন্যে অপরিহার্য হয়ে দাঁড়ালো। (যদি ইনকাম করতে চাই) শুরু হল এসইও শিখাঃ সাইটে ভিজিটর নেই কেন? কি করে সাইটে ভিজিটর বাড়াবো এই সব নিয়ে যখন খুব চিন্তায় আছি। তখনই পাশে এসে দাঁড়ালেন সুমন ভাই। জানালেন এসইও কথা। কিওয়ার্ড রিসার্স, অনপেজ অপটিমাইজেশন এবং অফপেজ অপটিমাইজেশন আরও কত্ত কি। তাঁর লিখা গুলো এবং নেটেও এসইও নিয়ে পড়াশুনা করতে বললেন তার কথা মত শুরু করলাম এসইও শেখা। পাশিপাশি সাইটের এসইও’র কাজও। মাত্র ১০/১৫ দিনের মধ্যেই আমি দেখলাম আমার সাইটে উল্লেখ পরিমাণ ভিজিটর আসা শুরু করেছে। মুখের হাসিটাও আস্তে আস্তে ফুটতে শুরু করছে। কিন্তু ইনকাম কই???? দেখতে দেখতে প্রায় ৭/৮ মাস পার হয়ে গেছে। আমার সাইটে এখন অনেক ভিজিটর (দৈনিক ১০০০ পেজভিউ!!!) আসে। সুমন ভাই বললো এবার এ্যাডসেন্স এ এপ্লাই কর। আমি করলাম। কিন্তু পেলাম না। সুমন ভাইকে জানালাম। তিনি সাইট দেখে বললো, সাইটের ডিজাইন চেঞ্জ কর আর বাংলা লেখা গুলো রিমুভ কর। উনার কথামত সব ঠিকঠাক করে আবার এ্যাডসেন্স এ্যাকাউন্ট করার নিয়ম অনুযায়ী গুগল এ রিকুয়েস্ট করলাম। ৪ দিন পর রিপ্লে এল, আমার এ্যাকাউন্ট এক্টিভ হয়নি। কারণ, Unacceptable content. আবার সুমন ভাইয়ের সরানাপন্ন হলাম। তিনি বললেন, আমি এ্যাডসেন্স এর নীতিমালা পড়েছি কিনা?? আমি বললাম না। তখন সুমন ভাই আমাকে বললেন যে আপনি আমার আগের পোস্ট গুলা আবার পরেন। সেখানে সুমন ভাইয়ের কিছু লেখা দেখে বুঝতে পারলাম আমার সাইটে আরও ভালো মানের কন্টেন্ট লাগবে, ভিসিটর আরও বেশি লাগবে, আরও বেশি পেজভিউ লাগবে। ঠিক আছে। আশা ছারলাম না। আবারও শুরু করলাম। (ঘুরে ফিরে আবার SEO তে যাওয়া লাগলো)। এ্যাডসেন্স নামক সোনার হরিণটা পেয়েই গেলামঃ দেখতে দেখতে এক বছর পার হয়ে গেলো। আমার ভিসিটর ও বাড়া শুরু হল। আমিও টিটি থেকে ওয়েব ডিজাইনিং শিখে নিয়েছি। জুমলার উপর মোটামুটি হাফেজ হয়ে গেলাম। এইবার নিজের মানসিকতার ও পরিবর্তন করলাম। সিদ্ধান্ত নিলাম, টাকা ইনকাম করতে পারি আর না পারি, প্রতিদিনই আমি আমার সাইটে নিত্য-নতুন বই আপলোড করবো। (তাই বলে ভাববেন না যে, আমি এ্যাডসেন্সের জন্যে আবেদন করা বন্ধ রেখেছি!!) ঠিক মত পোস্ট করি, ঠিক মত SEO করি, নিয়মিত ভিসিটরদের চাহিদার প্রতি খেয়াল রাখি। আমার তখন দৈনিক সাইট ভিসিট হয় ১২০০ বারের উপর। এ্যাডসেন্স পাই আর না পাই, নিজেকে সার্থক মনে হতে লাগলো। কে জানতে এরই মধ্যে আমি আরও এক জায়গায় সফল হয়ে যাচ্ছি!!!!!!!!!!!!!! হ্যাঁ, আমি এ্যাডসেন্স এ্যাকাউন্ট পেয়ে গেছি। এবার আমাকে কে ঠ্যাকায়? এক্যাউন্ট তো পেয়েছি, কোড বসাবো কোথায়? হ্যাঁ, আমি এখন মোটামুটি সফল একাউন্ট পেয়ে গেছি। কিন্তু, সমস্যা হচ্ছে কোথায় কোথায় এ্যাডের কোড বসাবো? এবার আবার ত্রাণকর্তা তাহের চৌধুরী সুমন ভাই উনি আমাকে মাসুদুর রশিদ ভাইয়ের লেখার লিংক দিলেন । তার একটা টিউন থেকে জানতে পারলাম কোথায় এ্যাড কোড বসাতে হবে? কিভাবে বসাতে হবে? একটা পেজ এ সর্বোচ্চ কয়টা লিঙ্ক এ্যাড বসাতে পারব, কয়টা টেক্সট/ইমেজ/ব্যানার এ্যাড বসাতে পারব? এইসব। তার টিউন মত সব বসালাম। এবার অপেক্ষা টাকা আর টাকা ইনকামের। হায়রে, টাকা আর টাকা। টাকা আর টাকা। টাকা আর টাকা। টাকা আর টাকা। (আমি কি তখন যানতাম, রাস্তা আরও অনেক দূর?!) এরই মধ্যে তাহের ভাইয়ের সেই বিখ্যাত টিউনের লিঙ্ক আমাকে পাঠিয়ে দিলেন “গুগল এডসেন্স ধারীরা সাবধান হোন : এডসেন্স ব্যান এড়াতে টিউনটিতে বিশেষ দৃষ্টি দিন”বলেন তো দেখি, এ্যাডসেন্স পাওয়ার সাথে সাথে যদি কেউ এমন হুমকি দেয় মেজাজ টা কেমন লাগে????? (ভাগ্য ভালো, সেদিন উনি লিঙ্কটা দিয়েছিলেন। নয়তো কবেই আমার একাউন্ট পটল তুলত) মাস শেষ হয়ে গেলো, ইনকাম মাত্র ১৬ সেন্ট???? একমাস হয়ে গেলো। আমার ইনকাম হল মাত্র ১৬ সেন্ট? ক্লিক ও পড়ে কম। অথচ ভিসিট হয় ১২০০+. বিশ্বাস করা যায়? (পরের মাসের ইনকাম শুনলে লাফ দিবেন) এতদিনে আমি মাসুদুর রশিদ ভাইকে চিনে ফেলেছি। তাই, তার সরনাপন্ন হলাম। তিনি আমাকে বললেন যে, আপনি যে SEO করার সময় যেই সব Keyword ব্যবহার করছেন, সেগুলোর ক্লিকের দাম কম, তাই আপনার ইনকাম ও কম। এবার আবার শুরু হল কি-ওয়ারড রিসার্চ। অবশেষে ১ মাস পর আমার এক্যাউন্ট এ দেখি ১১৩ ডলার ৮০ সেন্ট! হয়তো, অনেক কম টাকা কিন্তু একাউন্ট পাওয়ার ২ মাস পর ১১৩ ডলার আমার মত ছেলের জন্যে অনেক ছিল। অবশেষে গুগল আমার চেক ইস্যু করল। পাঠিয়ে দিল আমার আড়াই বছরের কষ্টার্জিত ১১৩ ডলার ৮০ সেন্ট!!!! সময় এবার অপেক্ষার! কখন আসবে সেই চেক??? চেক আর আসেনা। সময় ও যেন কাটেনা। (কেন জানিনা এই সময়টায় আমি “সময় যেন কাটেনা” গানটা একটু বেশি শুনেছি) তাহের ভাইকে ফোন দেই আর বলি ভাই আমার চেক তো এলো না, তাহের ভাই বলে অপেক্ষা করেন, চলে আসেবে। শাকিল আরেফীন ভাইকেও ফোন দেই আর বলি ভাই আমার চেক তো এলো না, তাহের ভাই বলে অপেক্ষা করেন, চলে আসেবে। একই ভাবে ফোন দেই, Sowrdfish মাহবুব ভাইকেও। সবাই বলে অপেক্ষা করেন, চলে আসবে। আমিও তখন মনকে বুঝাই, অপেক্ষা কর, চলে আসবে!!!!!!!!! অবশেষে এল স্বপ্নের সেই এ্যাডসেন্স চেক !!!!!!!!!!!!!!!! ২৭ দিন পর অফিসে এসে ডাকপিয়ন আমাকে গুগল এর চেক দিয়ে যায়। মনটা যে কি খুসি লাগছিল বুঝাতে পারবনা। ঠিক এখন আপনাদের কাছে যেমন লাগছে, আমার কাছে তার চেয়ে বেশি লেগেছি। আড়াই বছর চাষ করার পর আজ প্রথম আমি ফসল পেলাম। সাথে সাথে সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলাম। টিটিকে জানাল, তাহের ভাইকে জানালাম, মাহবুব ভাইকে জানালাম, শাকিল আরেফিন ভাইকে জানালাম, সাব্বির আলাম (আসিফ পাগলা সাব্বির) ভাইকেও জানালাম। টেক্টিউন্স এর সবাইকে জানালাম। অন্য রকম একটা দিন উদযাপন করলাম। আর স্বপ্ন দেখতে লাগলাম প্রতি মাসে একটা করে গুগলের চেকের। (কে জানতে কয়দিন পর আমার উপর দিয়ে একটা ঝড় যাবে???) আমার রিসেন্ট একটা এডসেন্স চেক চেক ভাঙ্গাতে গিয়ে মহা বিপদঃ কোন ব্যাংকে ভাঙ্গাবোঃ চেক ভাঙ্গাতে গিয়ে কি বিপদে পরেছি তা জানতে এখানে যান। অবশেষে যদি ও আমি ইসলামী ব্যাংক থেকেই চেক ভাঙ্গিয়েছি। সময় লেগেছে ২০ দিনের মত, টাকা কেটেছে প্রথম বার ১৬০২ টাকা। তবে পরের বার থেকে নাকি এত কাটবে না। সর্বোচ্চ ৬০০ কাটবে। প্রথম বার দেখে ওদের সিস্টেম এ কিছু ভুল ছিল। (এরপরের চেক ভাঙ্গাতে আমার ৩৬০০/= টাকা কেটে রেখেছিল। যেখানে কাটার কথা ছিল ৬০০ সেখানে কাটছে ৩৬০০ টাকা। পড়ে ব্যাঙ্কের হেডঅফিসে গিয়ে বিস্তারিত জানিয়ে অভিযোগ দেয়ার পর বর্তমানে মাত্র ১১৫/= টাকা কাটে) “অতি লোভে তাঁতি নস্ট” মরতে মরতে বেঁচে গিয়েছিঃ তখন আমার দৈনিক ২ ডলারের কাছাকাছি ইনকাম হত। হটাত একদিন মাথায় দুষ্টু বুদ্দি চেপে বসলো। কি জানেন? IP Hide করে নিজের এ্যাড এ নিজে ক্লিক দেয়ার সিধান্ত। যেই ভাবা সেই কাজ। দিলাম আমার আই পি হাইড করে America র আইপি বানিয়ে। আর সাইটে গিয়ে দিলাম ৪ টা ক্লিক! ৩/৪ ঘন্টা পর দেখি আমার একাউন্ট এ জমা পরছে ২২ ডলার। মাথা নস্ট। এখন থেকে দৈনিক আইপি হাইড করে ক্লিক দেবো। হতাত, সন্দেহ হল যে আমার আইপি কি গুগল ধরতে পারবে? দিলাম গুগলে সার্চ “What is my real IP?”. ওমা! আমার তো দেখি আসল আই পি শো করছে!!!!! সাথে সাথে তাহের ভাইকে ফোন, ভাই এখন কি করবো? উনি প্রথমে ছোট ভাইয়ের মত ইচ্ছামত শাসালেন। আর বললেন পেজভিউ কত? বললাম যে ৩০০০ এর বেশি। উনি বললেন, যা করছে তা তো আর ফিরে পাওয়া জাবেনা, তবে জীবনে ও আর এই কাজ করেন না। আমি বললাম আচ্ছা। বিশ্বাস করুন, আমি আর জীবনে ও এই কাজ করিনি আর করবো ও না। শেষে দেখা যাবে, আম যাবে, ছালাও যাবে। তাই, এই সব বাদ ঠিক পথে ইনকাম শুরু করলাম। আর সবাইকে জানাতে লাগলাম যে, আমার সাইটে প্রচুর পরিমাণে বই পাওয়া যায়। এইসব করে ভিসিটর বশড়াতে লাগলাম। (কে জানত যে আমি ঠিক পথে থাকলেও, কিছু মানুষ ইতিমধ্যেই আমার ক্ষতি করা শুরু করছে??????) লিঙ্ক শেয়ার করে নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারলাম!! সামু তে একদিন গিয়ে দেখি এক জন হুমায়ুন আহমেদ এর বই খুঁজছে। বেচারার প্রতি সদয় হয়ে আমি আমার ওয়েব সাইটের লিঙ্কটা সামুতে শেয়ার করলাম। (নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারলাম) তো, আমি ঘন্টাখানেক পড়ে আমার এ্যাডসেন্স এ্যাকাউন্ট এ গিয়ে দেখি ক্লিক পরেছে ১৩০ টা!!!!!!!!!! ইনকাম হয়েছে ৪৫ ডলার!!!!!! কি? খুব খুসি লাগছে শুনে? না? আমার কপাল ভালো যে, আমি সেইদিন এত ইনকাম দেখে খুসি হতে পারিনি। যদি খুসি হতাম। তাহলে আমার একাউন্ট আর থাকতো না! কিচ্ছু বুঝতে পারছি কি করব? উপায় না সাইটই অফলাইনে নিয়ে গেলাম। এখন আবার চিন্তা সাইট যদি ভিসিট না হয়, তাহলে পেজভিউ বারবে না। পেজ CTR 15 এর উপরে। যেখান ১০ হলেই বিনা নোটিসে একাউন্ট ব্যান হয়, সেখানে ১৫!!!!!!!!!!!! ভাবা ঝায়???? আবার ফোন দিলাম তাহের ভাইকে (যেখানেই বিপদ, সেখানেই তাহের ভাই। আমার বিশ্বাস হয়না এই লোকটা এত হেল্পফুল কিভাবে হতে পারে তাও আবার নিস্বার্থভাবে) তিনি আমাকে বললেন, আপনার এ্যাডের কোডগুলো আপাতত ব্লক করে দেন। তাহলে পেজভিউ বারবে, কিন্তু কোন ক্লিক পরলে গুগল কাউন্ট করবে না। উনার কথামত এ্যাড কোড ব্লক করে দিলাম। কিছুক্ষন পর দেখি আমার পেজ CTR কমা শুরু হইছে। আর সেই ৪৫ ডলার মাইনাস হয়ে Real Income ৩ ডলার দেখাচ্ছে। (শালা কত্ত খারাপ! ৪৫ ডলার যখন দিছিলি, তখন মাইনাস করলি কেন?) অল্পের উপর দিয়ে বেঁচে গেলাম। তবে বিশ্বাস করুন, আমি এখন ভয়ে আছি সেই দিনের ঘটনার জন্যেই না আমার এ্যাকাউন্ট ব্যান হয়ে যায়! আমার জন্যে একটু দোয়া কইরেন। এখন আমার কি অবস্থা???? উপরের লেখাটা লিখেছিলাম আজ থেকে প্রায় কয়েক মাস আগে। আর আমার বর্তমান অবস্থা জানতে বেশি কিছু লাগবে না শুধু আমার আজকের ইনকামের স্ক্রীনশটটা দেখুনঃ সবশেষে কৃতজ্ঞতা জানাই তাহের চৌধুরী সুমন ভাই, মাসুদুর রশিদ ভাই ও ডেভসটিমের কাছে। যাদের সহযোগিতা না পেলে আজ আমি এতদুর আসতে পারতাম না। তাইতো আমি সব সময় আমার ফেসবুক প্রফাইলে এই মানুষটার (তাহের চৌধুরী সুমন) ছবিটা ঝুলিয়ে রেখেছি। আমি সব জায়গায় সুমন ভাইয়ের কথা স্মরণ করি। সুমন ভাই, আপনি শুধু আমাকে পথই দেখাননি, আমার জীবনের মোড়টাই ঘুরিয়ে দিয়েছেন। আই স্যালুট ইউ, ম্যান!! Source: http://earntricks.com/adsense-2/17897

ফেসবুকে বেশি লাইক পাবেন কীভাবে?


ফেসবুকে বেশি লাইক পাবেন কীভাবে?



ফেসবুকে স্ট্যাটাস ও ছবি দিয়ে সেগুলোয় কত লাইক পড়ল, সেটা কমবেশি সব ব্যবহারকারীই খেয়াল করেন। আবার পণ্য বা প্রতিষ্ঠানের বেলায় লাইকের ওপর রীতিমতো ব্যবসাটাও নির্ভর করে। ফেসবুকে কী ধরনের স্ট্যাটাস, পোস্ট কিংবা ছবি দিলে বেশি লাইক পাওয়া যায়?
‘কিসমেট্রিকস’ নামের একটি বিদেশি প্রতিষ্ঠান এই বিষয় নিয়ে গবেষণা করেছে। তার ফলাফল দেখে নিন এক নজরে—
কী পোস্ট করছেন সে বিষয়ে নজর দিন
স্ট্যাটাস বা পোস্টের ধরন
ছবি দিলে সাধারণত ৫৩ শতাংশ বেশি লাইক পাওয়া যায়। এ ছাড়া ১০৪ শতাংশ কমেন্টস এবং ৮৪ শতাংশ লাইক পাওয়া যায় ছবিভিত্তিক স্ট্যাটাসে।

৫৩ শতাংশ বেশি লাইক
১০৪ শতাংশ বেশি কমেন্টস
৮৪ শতাংশ লাইক
লেখার আকার
৮০ বা এর চেয়ে কম শব্দের
মধ্যে পোস্ট দিলে ৬৬ শতাংশ সম্পৃক্ততা বাড়ে।
বিষয়বস্তু
প্রশ্নভিত্তিক স্ট্যাটাস বা পোস্টে শতভাগ বেশি কমেন্টস পাওয়া যায়।

প্রতিদিন এক-দুবার পোস্ট করলে ৪০ শতাংশ বেশি ব্যবহারকারীকে সম্পৃক্ত করা যায়।
সাপ্তাহিক লেখা
সপ্তাহে এক থেকে চারবার
পোস্ট করলে ৭১ শতাংশ বেশি
সাড়া পাওয়া যায়।

সফটওয়্যার ছাড়া পিডিএফ!

সফটওয়্যার ছাড়া পিডিএফ!

মো. রাকিবুল হাসান |


সহজেই বহনযোগ্য পোর্টেবল ডকুমেন্ট ফরম্যাট বা ফাইল (পিডিএফ) বানানোর জন্য সাধারণত তৃতীয় পক্ষের তৈরি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়। তবে এখন উইন্ডোজ ১০ ব্যবহারকারীরা Microsoft Print to PDF সুবিধা ব্যবহার করে যেকোনো ফরম্যাটের ফাইলকে পিডিএফ ফাইলে রূপান্তর (কনভার্ট) করতে পারবেন।

মাইক্রোসফট প্রিন্ট টু পিডিএফ উইন্ডোজের নতুন একটি সুবিধা, যা দিয়ে যেকোনো ফাইলকে পিডিএফ বানানো যায়। আপনার দরকারি কোনো লেখা বা ছবির ফাইলকে পিডিএফ করতে চাইলে সে ফাইলে ডান ক্লিক করে Print চাপুন। এবার Printer-এর তালিকা থেকে Microsoft Print to PDF নির্বাচন করে আবার Print চাপলে পিডিএফ হয়ে যাবে।

প্রিন্টারের তালিকায় যদি মাইক্রোসফট প্রিন্ট টু পিডিএফ না দেখতে পান, তাহলে হয়তো এটি আপনার উইন্ডোজে নিষ্ক্রিয় (ডিজ্যাবল) করা আছে। এটি জানতে স্টার্ট মেনু থেকে Settings-এ ক্লিক করুন। সেটিংসের Devices-এ ক্লিক করুন। বাঁ দিকে তালিকার Printers & Scanners-এ ক্লিক করলে Printers-এ যুক্ত থাকা প্রিন্টারগুলো দেখা যাবে। যদি না দেখতে পান তবে একে সক্রিয় (এনাবল) করতে স্টার্ট মেনুতে গিয়ে Turn Windows features on or off লিখুন। Windows features-এ ক্লিক করে খুলুন। এখানে উইন্ডোজের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সেবা অন এবং অব করে রাখা যায়। তালিকার Microsoft Print to PDF-এ টিক চিহ্ন দিয়ে ওকে করুন। কম্পিউটার আবার চালু (রিস্টার্ট) করে নিন। এখন থেকে যে ফাইলগুলোকে সাধারণত প্রিন্টারে প্রিন্ট করা যায় এমন সব ফরম্যাটের ফাইলকে পিডিএফ ফাইল করে নিতে পারবেন।

Source: http://www.prothom-alo.com/technology/article/625282

টিমওয়ার্কে বিশ্বাস তৈরি করবেন যেভাবে

টিমওয়ার্কে বিশ্বাস তৈরি করবেন যেভাবে



কোনো কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য টিমওয়ার্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে একটি টিমের ক্ষেত্রে ঠিকভাবে কাজ হওয়া তখনই সম্ভব যখন টিমের সব সদস্য ঠিকভাবে কাজ করবেন। আর এক্ষেত্রে বিশ্বাস তৈরিও গুরুত্বপূর্ণ। এ লেখায় থাকছে টিমওয়ার্কে বিশ্বাস সৃষ্টির কয়েকটি উপায়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফোর্বস।
অতীতে কর্মীরা কাজ করছে কি না, তা কিভাবে নির্ণয় করা হতো? এজন্য প্রত্যেক লাইনে একজন করে সুপারভাইজারকে থাকতে হত। তিনি সব কর্মীর ওপর নজর রাখতেন এবং কেউ কাজ না করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেন। কিন্তু বর্তমানে সে অবস্থা নেই। এখন অনেক স্থানেই কর্মীরা টিমওয়ার্কের ভিত্তিতে কাজ করে। আর এ টিমওয়ার্ক নির্ভর করে বেশ কয়েকটি বিষয়ের ওপর। এক্ষেত্রে পারস্পরিক বিশ্বাস ও আস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
আধুনিক ব্যবস্থায় ম্যানেজারেরা ভয় দেখিয়ে কাজ আদায় করে নিতে স্বাচ্ছন্দ নন। এখন ভিন্ন উপায়ে কর্মীদের কাছ থেকে কাজ আদায় করা হয়। এ কারণে আধুনিক ম্যানেজারদের আর বলতে হয় না যে, ‘আমার আপনার সাহায্য প্রয়োজন।’
আধুনিক ম্যানেজারেরা সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে কথাবার্তা বলেন। এক্ষেত্রে টিমওয়ার্কের বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। আর এজন্য পারস্পরিক বিশ্বাস ও আস্থা অতি প্রয়োজনীয়।
ওয়ান-টু-ওয়ান মিটিং
ওয়াট-টু-ওয়ান মিটিং আধুনিক ম্যানেজারদের অত্যন্ত প্রিয় একটি বিষয়। এক্ষেত্রে টিমের সদস্যরা প্রত্যেকেই ম্যানেজারের সঙ্গে পৃথক মিটিং করেন। এতে পারস্পরিক আস্থা ও বিশ্বাস যেমন বাড়ে তেমন টিমের সদস্যদের সঙ্গে কাজের অগ্রগতি নিয়েও আলোচনা সহজ হয়। এতে কোনো আইডিয়া বিনিময় করা কিংবা গ্রহণ করা সহজ হয়।
ওয়াট-টু-ওয়ান মিটিংয়ের ক্ষেত্রে অনেক ম্যানেজারই জানতে চান, ‘আপনি কি আপনার লক্ষ্য পূরণ করতে পেরেছেন?’ এমন ধরনের কথা। তবে এটিই প্রাথমিক কথা হয় না। এক্ষেত্রে আরো বহু বিষয় চলে আসে আলোচনায়।
এক্ষেত্রে অনেক ওয়ান-টু-ওয়ান মিটিংয়ের ক্ষেত্রেই মূল আলোচনার বিষয় থাকে ‘আপনার কাজ কেমন চলছে?’ ধরনের প্রশ্ন। এরপর কথা প্রসঙ্গেই আসতে থাকে কাজের নানা প্রসঙ্গ।
এক্ষেত্রে অনেক নির্বোধ ম্যানেজারই বলতে পারেন ‘আপনার লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থতার কারণগুলো আমি জানতে চাই না। আমি শুধু লক্ষ্য অর্জন চাই।’ অন্যদিকে সফল ম্যানেজারেরা কখনোই কোনো বাস্তব তথ্য জানতে অস্বীকৃতি জানান না। তারা বাস্তবতা জানা ও বোঝার জন্য সব কথা শুনতে চান।
ওয়ান-টু-ওয়ান মিটিংয়ে একজন কর্মীর সঙ্গে ম্যানেজার যেসব কথা বলবেন তার কোনো নির্দিষ্ট বাধাধরা নিয়ম নাই। তার পরেও একটি স্ক্রিপ্ট তৈরি করলে তা এমনটাই দাঁড়াবে-
-- আপনি কেমন কাজ করছেন?
--আপনার পথের বাধাগুলো কি কি? আমি কিভাবে এগুলো দূর করতে সহায়তা করতে পারি?
--এছাড়া আর কি কি কাজ আপনার জন্য আমি করতে পারি? আপনার আর কি কি তথ্য আমার জানা প্রয়োজন?
স্বাভাবিক একট অফিসে এ ধরনের কথাবার্তায় একটি ওয়ান-টু-ওয়ান মিটিং আধ ঘণ্টা থেকে ৩৫ মিনিট সময়ের হতে পারে। তবে কখনো কখনো প্রথমদিকের মিটিংগুলো দীর্ঘায়িত হতে পারে। পরবর্তীতে কাজের বিষয়গুলো নির্দিষ্ট হয়ে গেলে কিংবা সমস্যা চিহ্নিত হয়ে গেলে সময় কমও লাগতে পারে।

Source: http://www.kalerkantho.com/online/lifestyle/2015/09/27/272805

পাঁচ লোভনীয় ক্যারিয়ার, যা অনেকেরই জানা নেই

পাঁচ লোভনীয় ক্যারিয়ার, যা অনেকেরই জানা নেই




সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের ক্যারিয়ারের ধারণা পাল্টাচ্ছে। অতীতে যে ক্যারিয়ারের কোনো অস্তিত্বই ছিল না, এখন তার জয়জয়কার। আবার অনেক পুরনো ক্যারিয়ার নতুন করে সাজছে। এ লেখায় থাকছে আধুনিক পাঁচটি ক্যারিয়ারের কথা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।

১. ট্রান্সলেটর
এখন গ্লোবালাইজেশনের যুগ। তাই এক ভাষার লেখা কিংবা কথা অন্য ভাষায় ভাষান্তর করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এক্ষেত্রে নির্ভুলভাবে ভাষান্তর যারা করতে পারেন, তাদের অত্যন্ত ভালো চাহিদা রয়েছে। সহজে এ কাজটি শেখা যায় না। এজন্য প্রয়োজন হয় যথাযথ শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও অভিজ্ঞতার।
বিভিন্ন দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান, বিদেশি দূতাবাস, মাল্টিন্যাশনাল প্রতিষ্ঠান ইত্যাদিতে চাহিদা রয়েছে ট্রান্সলেটরের।
২. বিজ্ঞাপন প্রফেশনাল
বিজ্ঞাপন ইন্ডাস্ট্রির কদর দিন দিন বাড়ছে। এ অবস্থায় বিজ্ঞাপনের নানা কাজে জড়িত মানুষের চাহিদা ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। শুধু টিভি ও প্রিন্ট মিডিয়া নয়, অনলাইনসহ আরো নানা ক্ষেত্রে বাড়ছে বিজ্ঞাপন প্রফেশনালদের কদর। বিজ্ঞাপনের এ বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে যারা প্রবেশ করবে, কিছুটা অভিজ্ঞ হলেই তাদের ভালো বেতন ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বিজ্ঞাপন প্রফেশনালদের কাজের জন্য মিডিয়া প্ল্যানিং অ্যান্ড বায়িং, প্রোডাকশন, ডিজিটাল মার্কেটিং, ইভেন্টস অ্যান্ড অ্যাক্টিভেশন, চ্যানেল মার্কেটিং, রেডিও, পিআর ইত্যাদি ছাড়াও বহু ক্ষেত্র রয়েছে।
৩. অ্যাকচুয়ারি
বীমার ঝুঁকি বিষয়ে হিসাব করার কাজ করে এ পেশাজীবীরা। এ ধরনের ব্যক্তিরা মূলত তাদের অংক কষার দক্ষতা ব্যবহার করে সম্ভাব্যতা, ঝুঁকি ইত্যাদি নির্ণয় করে। তাদের নির্ণীত এ ঝুঁকির মাত্রা প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করে বীমার প্রিমিয়াম ও অন্য আর্থিক বিষয়গুলো নির্ণয় করে। এটি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণেও কাজে লাগে।

৪. আইটি প্রোগ্রামার
অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামার কম্পিউটারের অ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ ও সংশোধন করেন। তারা সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশনের কোডগুলো লেখেন। এ কাজের জন্য প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ও অন্য সফটওয়্যারগুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জানা থাকতে হবে। পাশাপাশি বিশ্লেষণী ও যুক্তি ক্ষমতা থাকা আবশ্যক। কাজ ঠিকঠাক শিখতে পারলে এ খাতে কাজ করে বিপুল অর্থ আয় করা সম্ভব।

৫. ভেটেরিনেরিয়ান
প্রাণীদের নানা রোগের চিকিৎসায় ভেটেরিনেরিয়ানরা কাজ করেন। এক্ষেত্রে চিকিৎসায় আপনাকে প্রাচীন ধ্যান-ধারণা নয়, আধুনিক নানা পদ্ধতির সমন্বয় করতে হবে। আর এ কাজে সাফল্য পেতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে। সঠিকভাবে কাজটি আয়ত্ব করতে সক্ষম হলে আপনি যথেষ্ট অর্থ আয় করতে পারবেন। পাশাপাশি প্রাণীসেবা করার সাধ থাকলে তাও মিটিয়ে নিতে পারবেন।

- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/lifestyle/2015/09/28/273126#sthash.nQxmsFpM.dpuf

ফেসবুক টাইমলাইনে অশ্লীল কিছু ঠেকাতে

ফেসবুক টাইমলাইনে অশ্লীল কিছু ঠেকাতে



ফেসবুকে আপনার কোনো বন্ধুর অ্যাকাউন্ট থেকে হঠাৎ করেই এমন ছবি, ভিডিও বা কোনো লিংক এল, যা দেখে আপনি নিজেই বিব্রত। আর ওই বন্ধুর সঙ্গে এমন অশালীন ও অরুচিকর বিষয়ও যায় না। এমনটা ইদানীং অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায়। এসব আসলে এক ধরনের ম্যালওয়্যার, যা পর্নো-ট্রোজান নামে পরিচিত। অন্য কোনো বন্ধুর দেওয়া এমন লিংকে ক্লিক করলে আক্রান্ত হতে পারে আপনার ফেসবুক প্রোফাইল। আর তাৎক্ষণিকভাবে তা বন্ধুদের টাইমলাইনে ট্যাগ হওয়ার পাশাপাশি আপনি যে কম্পিউটারে ব্যবহার করছেন সেখানেও ছড়িয়ে পড়তে পারে।

এ ধরনের সমস্যায় পড়লে শুরুতেই আপনার অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড বদলে নিন। এরপর যেসব পর্নো আপনার টাইমলাইনে ইতিমধ্যে শেয়ার হয়েছে সেগুলো মুছে ফেলুন এবং রিপোর্ট করুন। সম্ভব হলে ভালো অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে আপনার কম্পিউটারটি স্ক্যান করে নিন। এ ক্ষেত্রে এফ-সিকিউর স্ক্যান, ট্রেন্ড মাইক্রো স্ক্যান, ইস্যাট স্ক্যান, মাইক্রোসফট নিরাপত্তা সফটওয়্যার প্রভৃতির যেকোনো একটি দিয়ে অনলাইনে সরাসরি স্ক্যান করুন।

যদি আপনার ব্রাউজার গুগল ক্রোম হয় তবে browser-specific scan করুন। আপনার ব্রাউজারটি সর্বশেষ সংস্করণ হালনাগাদ করে নিন এবং আপনার অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা শক্তিশালী (স্ট্রং) করে ট্যাগ রিভিউ দিয়ে রাখুন। কেউ যেন কোনো কিছু ট্যাগ করলে আপনার রিভিউ ছাড়া যেন টাইমলাইনে দেখানো না হয়। এটি করতে চাইলে Settings থেকে Timeline and Tagging Settings-এ গিয়ে Who can add things to my timeline?-এ Review posts that friends tag you in before they appear on your Timeline অপশনটি সক্রিয় করুন।

Suspicious অ্যাড-অনটি চালু থাকলে সেটি মুছে ফেলুন। এরপরও আবারও পর্নো শেয়ার হলে, সাত-আট ঘণ্টার জন্য আপনার অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় বা ডিঅ্যাক্টিভেট করুন। আপনার অ্যাকাউন্টের অনাকাঙ্ক্ষিত ছবি শেয়ারের জন্য বন্ধুদের কাছে দুঃখিত লিখে একটি স্ট্যাটাস দিতে পারেন। তাতে উল্লেখ করুন যদি আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে কোনো খারাপ পোস্ট চোখে পড়ে বা কোনো লিংক চোখে পড়ে তা যেন ক্লিক না করেন।

টাইমলাইনে যাতে করে আপনার কোনো বন্ধুর ভুলের কারণে পর্নো আসতে না পারে সে জন্য সতর্ক থাকুন। এ ধরনের কোনো লিংকে ক্লিক করবেন না এবং ফেসবুকে এ-সংক্রান্ত কোনো ভিডিওতে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকুন। ট্যাগ রিভিউ অপশনটি চালু রাখুন। কেউ যেন কোনো কিছু ট্যাগ করলে আপনার রিভিউ ছাড়া যেন টাইমলাইনে প্রদর্শন না হয়। ফেসবুক অ্যাপ বা গেমসে ক্লিক করার ব্যাপারে সতর্ক থাকুন এবং সন্দেহজনক অ্যাপ মনে হলে মুছে ফেলুন।

মো. এলাহান উদ্দিন

স্বাস্থ্যকর গর্ভাবস্থার সাতটি লক্ষণ জেনে নিন

স্বাস্থ্যকর গর্ভাবস্থার সাতটি লক্ষণ জেনে নিন



গর্ভাবস্থায় স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা সম্ভব হলে সুস্থ মা ও সবল শিশুর জন্ম হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। আর এক্ষেত্রে কয়েকটি লক্ষণ রয়েছে, যা দেখে বোঝা সম্ভব গর্ভাবস্থা স্বাস্থ্যকর রয়েছে কি না। এক্ষেত্রে কয়েকটি তথ্য উল্লেখ করা হলো এ লেখায়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।

১. স্বাভাবিক রক্তচাপ ও ব্লাড সুগার
রক্তচাপ ও রক্তের সুগারের মাত্রা স্বাভাবিক রাখা সুস্থ গর্ভাবস্থার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গর্ভাবস্থায় এ দুটি বিষয়ের মাত্রা প্রায়ই হেরফের হয়। এক্ষেত্রে গর্ভবতী হওয়ার পর থেকেই এ দুটি বিষয়ের মাত্রা পরিমাপ করা উচিত এবং তা সঠিক মাত্রায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।

২. জরায়ু ও গর্ভফুল
গর্ভবতী হওয়ার পর জরায়ু ও গর্ভফুলের সুস্থতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মায়ের দেহ থেকে শিশুর খাবারের যোগান যায় যে নালীর মাধ্যমে তা যদি কোনো কারণে প্রতিবন্ধকার মুখোমুখি হয় তাহলে তাতে মারাত্মক বিপদ ঘটতে পারে। তাই এসব বিষয় চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে সঠিকভাবে চিকিৎসা করাতে হবে।

৩. ভ্রুণের বৃদ্ধি
গর্ভবতীর ভ্রুণের বৃদ্ধি ঠিকমতো হচ্ছে কি না, তা পর্যবেক্ষণ করা উচিত। এটি আল্ট্রাসাউন্ড পরীক্ষায় জানা যায়। চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে এক্ষেত্রে সুস্থ শিশু জন্মদান সহজ হয়।

৪. ওজন বৃদ্ধি
গর্ভবতী নারীর গর্ভাবস্থায় সাধারণত ১৩ থেকে ১৫ কেজি ওজন বাড়ে। সঠিকভাবে খাবার খেলে এ ওজন বৃদ্ধি স্বাভাবিক। তবে গর্ভবতী যদি আগে থেকেই বেশি ওজনের হয়ে থাকেন তাহলে তা এভাবে নাও বাড়তে পারে।

৫. হরমোনের মাত্রা
গর্ভাবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই কয়েকটি হরমোনের বৃদ্ধি ঘটে। এক্ষেত্রে রয়েছে প্রজেস্টেরন ও এস্ট্রোজেন নামে দুটি হরমোন। এর মধ্যে গর্ভাবস্থায় প্রজেস্টেরন হরমোনের উৎপাদন হতে পারে ৪০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত, যা স্বাভাবিক অবস্থায় ২০ মিলিগ্রাম হয়। এ হরমোনগুলো শিশুর দেহ গঠনের জন্য প্রয়োজনীয়।

৬. স্ফীত পেট
গর্ভাবস্থায় পেট ফুলে যাওয়া স্বাভাবিক। এক্ষেত্রে কোনো বিষয় অসামঞ্জস্যপূর্ণ মনে হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।

৭. শিশুর নড়াচড়া
গর্ভাবস্থায় শিশুর নড়াচড়া টের পাবেন গর্ভবতী নারী। এক্ষেত্রে ষষ্ঠ থেকে ১০ম সপ্তাহের মধ্যেই শুরু হবে এ নড়াচড়া, যা গর্ভবতী নারী টের পাবেন। এ নড়াচড়া নিশ্চিত করবে যে, শিশু সুস্থ আছে এবং পর্যাপ্ত অক্সিজেন পাচ্ছে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/lifestyle/2015/09/27/272827#sthash.fmwphW50.dpuf

ইমেইল, ব্যাংকিং তথ্য চুরি করছে ভাইরাস

ইমেইল, ব্যাংকিং তথ্য চুরি করছে ভাইরাস

     
ক্ষতিকর ভাইরাস ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করতে পারে।

ইমেইল ও ব্যাংকিং তথ্য চুরি করতে সক্ষম এমন একটি ক্ষতিকর ভাইরাস সম্পর্কে সম্প্রতি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সতর্ক করেছেন ভারতের সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের দাবি, গোলরোটেড নামের এই ক্ষতিকর ট্রোজান ভাইরাসটি ছদ্মবেশে ফিশিং মেইল আকারে ছড়িয়ে পড়তে পারে। বিভিন্ন বিষয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মেইলে অ্যাটাচমেন্ট আকারে বা মাইক্রোসফট অফিস ডকুমেন্ট হিসেবেও এটি আসতে পারে।

ভারতের কম্পিউটার ইমারজেন্সি রেসপন্স টিমের (সিইআরটি-ইন) বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ক্ষতিকর এই ভাইরাসটি যদি একবার কম্পিউটারে ইনস্টল হয়ে যায় তখন এটি আক্রান্ত কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারের নাম, স্থানীয় সময়-তারিখ, আইপি ঠিকানা, কম্পিউটারের নিরাপত্তা সফটওয়্যার ছাড়াও ব্যক্তিগত নানা সিস্টেম তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করে। এ ছাড়াও ব্যাংকিং বা আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিষয়গুলোকেও এ ভাইরাসটি আক্রমণ করে।

গোলরোটেড ভাইরাসটি মূলত ব্যাংকিং সাইট, অনলাইন পেমেন্ট সাইট, ইমেইল অ্যাকাউন্ট, সামাজিক যোগাযোগের সাইট প্রভৃতি সাইট আক্রমণের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। চুরি করা তথ্য হ্যাকারের হাতে তুলে দিতে পারে এই ক্ষতিকর ভাইরাসটি।

গোলরোটেড ভাইরাসটি সম্পর্কে সচেতন থাকার পরামর্শ দিয়েছেন ভারতের বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের পরামর্শ হচ্ছে, অবিশ্বস্ত সূত্র থেকে আসা কোনো মেইলের অ্যাটাচমেন্ট ডাউনলোড ও তা খোলার আগে সচেতন থাকতে হবে। যেসব সাইট থেকে ম্যালওয়্যার আসতে পারে সে ধরনের সাইট ব্রাউজ করা থেকে বিরত থাকা উচিত। হালনাগাদ অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করতে হবে। ইমেইলের আসা ওয়েবলিংকগুলোতে যাওয়ার আগে সচেতন থাকলে ক্ষতিকর ভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। (পিটিআই)

ইন্টারনেট ভাগ করে নিন

ইন্টারনেট ভাগ করে নিন




একটি ইন্টারনেট সংযোগ থেকে একাধিকজন ইন্টারনেট চাইলে সহজেই ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে একটি সংযোগ থেকেই একাধিক যন্ত্রে ইন্টারনেট ব্যবহার করা সম্ভব। এই কাজটি নিজের স্মার্টফোন দিয়েই করা সম্ভব।

চাইলেই একটি ইন্টারনেট সংযোগকে পরিবারের সদস্য, বন্ধুবান্ধবের স্মার্টফোন, ট্যাবলেট বা ল্যাপটপে ভাগাভাগি করে সবাই মিলে ব্যবহার করতে পারবেন। এ জন্য আপনার স্মার্টফোনে ইন্টারনেট চালু করুন। অ্যান্ড্রয়েড কিটক্যাট সংস্করণের জন্য মেনু থেকে Settings এ যাবেন। এখানে More থেকে Wireless & networks চেপে খুলুন। Tethering & portable hotspot চাপুন। অপশন থেকে Portable Wi-Fi hotspot-এ চাপ দিয়ে টিক চিহ্ন দিন। আপনার Wi-Fi hotspot চালু হয়ে যাবে। এবার হটস্পটের কনফিগারেশনে নেটওয়ার্ক নাম ও পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে। Set up Wi-Fi hotspot-এ চাপলে এর সেটিংস খুলে যাবে। এখানে Network SSID ঘরে আপনার কাঙ্ক্ষিত নেটওয়ার্কের নাম লিখে দিন। Security তে WPA 2 PSK নির্বাচন করে Password ঘরে কমপক্ষে আট সংখ্যার পাসওয়ার্ড লিখে Save চাপুন। পাসওয়ার্ড ভুল হলো কি না, তা দেখতে নিচের ঘরে Show Password ঘরে টিক চিহ্ন দিলে সেটি দেখা যাবে।

Maximum connections থেকে সর্বোচ্চ কতজনকে নেট ব্যবহার করতে দেবেন সেটিও নির্ধারণ করা যাবে। হটস্পট তৈরি করার সেটিংস একেক যন্ত্রের সংস্করণে একেক রকমভাবে থাকে। তবে Internet sharing (লুমিয়া), Personal Hotspot/iPhone Tethering (আইফোন), Tethering & portable hotspot (অ্যান্ড্রয়েড) অপশনগুলো যে যন্ত্রেই থাকবে, সেখান থেকেই ওপরের নিয়ম মেনে হটস্পট তৈরি করা যাবে। কাজ শেষে অন্য যেকোনো স্মার্টফোন, ট্যাবলেট, ল্যাপটপের ওয়াই-ফাই চালু করে নিতে হবে। ওয়াই-ফাইয়ের নেটওয়ার্ক তালিকায় আপনার তৈরি করা নেটওয়ার্ক নাম স্বয়ংক্রিয় স্ক্যানের মাধ্যমে পেয়ে গেলে সেটিতে চাপ দিয়ে আগের সেট করা আট সংখ্যার পাসওয়ার্ড দিয়ে কানেক্ট করে ইচ্ছেমতো ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবে।

ল্যাপটপ কম্পিউটার থেকে সহজেই নেট ভাগাভাগি করা যাবে http://www.mywifirouter.me/download ঠিকানার মাই ওয়াই-ফাই রাউটার সফটওয়্যার দিয়েই। সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে নেটওয়ার্ক Name এবং Password দিয়ে Activate করলে হটস্পট তৈরি হয়ে যাবে। আগের মতোই নেটওয়ার্ক খুঁজে পাসওয়ার্ড দিয়ে যেকোনো যন্ত্রে একটি সংযোগ থেকে অনেকেই ইন্টারনেট চালাতে পারবেন।

রাতে গভীর ঘুমের জন্য কয়েকটি পদক্ষেপ....

রাতে গভীর ঘুমের জন্য কয়েকটি পদক্ষেপ....

কালের কণ্ঠ অনলাইন

অ-অ+
১. গুরুত্ব দিন
রাতে গভীর ঘুমের প্রস্তুতি ও ইচ্ছা থাকতে হবে। এক গবেষণায় বলা হয়, ঘুমের অভাবে মৃত্যুঝুঁকি বাড়ে। এতে বিপাকক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয়। এসব তথ্য মাথায় রেখে ঘুমকে গুরুত্ব দিন।
২. ঘুমের পরিবেশ তৈরি করুন
আরামদায়ক ঘুমের জন্য ঘরের তাপমাত্রা প্রভাবশালী উপাদান। আমেরিকার ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের বিশেষজ্ঞ নাটালি ডটোভিচ বলেন, ঘুমের জন্য ঘরের তাপমাত্রা ৬০-৬৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট থাকা প্রয়োজন।
৩. ঘুমের পরিমাণে মনোযোগ দিন
ঘুমের ক্ষেত্রে আট ঘণ্টার নিয়ম সর্বজনীন। ব্যক্তিভেদে একেক মানুষের ঘুমের সময়ের তারতম্য হতে পারে। তবে রাতে শোয়ার পর ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। নিয়মিত চেষ্টা চালাতে থাকলে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন।
৪. ডিজিটাল স্ক্রিন বন্ধ করুন
যেকোনো স্ক্রিনের ব্লু লাইট মস্তিষ্ককে উত্তেজিত করে তোলে। তাই বিছানায় যাওয়ার এক ঘণ্টা আগে থেকে সব ধরনের স্ক্রিন পরিত্যাগ করুন।
৫. একই সময় ঘুমাতে যান
ঘুমের সময়টা নিয়মিত একই রাখার চেষ্টা করুন। একেক দিন রাতে একেক সময় বিছানায় গেলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।
৬. অ্যালকোহল নয়
ঘুমের জন্য কোনো ধরনের মাদক বা অ্যালকোহল গ্রহণ করতে নেই। গবেষণায় বলা হয়, অ্যালকোহল নিরবচ্ছিন্ন ঘুমের বারোটা বাজায়।
৭. দুপুরের বিশ্রামে সাবধান
অনেকেই দুপুরে একটু ঝিমিয়ে নেন। কিন্তু এতে রাতের ঘুম নষ্ট হতে পারে। তাই ক্লান্তি ভর করলে অলস দুপুরে ২০-৩০ মিনিটের বেশি বিশ্রাম নেওয়ার চেষ্টা করবেন না।
৮. ঘুম না এলে
কোনোভাবেই ঘুম না এলে বিছানায় পড়ে থাকবেন না। উঠে পড়ুন এবং এক গ্লাস পানি খান। ঘুমবিষয়ক বিশেষজ্ঞ ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট স্টিভ অরমা জানান, বিছানায় শুয়ে ঘুমের চেষ্টা করতে থাকলে ঘুম আসবে না। বরং একটু হাঁটাহাঁটি করে এসে শুয়ে পড়ুন। এতে সহজে ঘুমিয়ে যাবেন।
--হাফিংটন পোস্ট অবলম্বনে সাকিব সিকান্দার

ফেসবুকে একটা ছবি আপলোড, বদলে গেল হরেন্দ্রর জীবন

ফেসবুকে একটা ছবি আপলোড, বদলে গেল হরেন্দ্রর জীবন



ফেসবুকে একটা ছবি আপলোড করা হয়েছিল। আর তাতেই পালটে গেল জীবনটা। ফুটপাথের জীবন থেকে মুক্তি পেল ১৩ বছরের হরেন্দ্র সিং চৌহান। একাদশ শ্রেণির এই ছাত্রকে এখন আর ভিক্ষা করে পড়াশোনা করতে হবে না।
বিগত বেশ কিছুদিন ধরেই নয়ডা স্টেশনে দেখা যাচ্ছিল তাকে। সামনে একটা ওজন মাপার মেশিন। তবে আর পাঁচটা ফুটপাথের ভিখারির থেকে হরেন্দ্রর ছবিটা একটু আলাদা। এ ছেলে শুধুই বসে টাকা চায় না। সেই সঙ্গে, হোমওয়ার্কও করে। মেট্রো থেকে নেমে একদিন এক মহিলার চোখে পড়ে সেই দৃশ্য। তাঁকে ছুঁয়ে যায় হরেন্দ্রর গল্প। জানতে পারেন এভাবেই টাকা রোজগার করে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে সে। একটা ছোট্ট ঘরে থাকে তার পরিবারের পাঁচ সদস্য। ঘটনাটা জানতে পেরেই হরেন্দ্রর ছবি ফেসবুকে দেন তিনি।
নয়ডার শ্রীকৃষ্ণ কলেজে পড়াশোনা করে হরেন্দ্র সিং চৌহান। ফেসবুকে ছবিটি পড়তেই হু হু করে শেয়ার হতে থাকে ফেসবুক ওয়ালে ওয়ালে। কিশোরের অদম্য ইচ্ছার গল্প নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন অনেকেই। বহু পরিবারের তরফ থেকে তাকে সাহায্য করার আশ্বাসও মিলেছে।
দুই দিন আগে সমাজবাদী পার্টির নয়ডা ইউথ ব্রিগেডের প্রেসিডেন্ট আশ্রয় গুপ্তার চোখে পড়ে বিষয়টি। তিনি হরেন্দ্রকে মেট্রো স্টেশনে বসতে বারণ করেছেন। ফান্ড পাঠানো হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
টাইমস অফ ইন্ডিয়া পত্রিকাকে হরেন্দ্র জানিয়েছে, ২০১৩ সালে চাকরি চলে যায় তার বাবার। এর পর একটি ওজন মেশিন কেনেন তিনি। এর পর থেকে এটাই ছিল তাদের পরিবারের রোজগারের উপায়। গত জুন মাসে তার বাবা-মা গ্রামের বাড়িতে যায়। কিন্তু, প্রজেক্ট শেষ করার জন্য কিছু কাগজ কিনতে হবে তাকে। তার জন্য টাকা জোগাড় করতেই এই প্রচেষ্টা হরেন্দ্রর। কিন্তু, সময় নষ্ট করা যাবে না। তাই স্টেশনে বসেই প্রজেক্ট শেষ করতে হচ্ছিল। প্রায় ২০০ টাকা এভাবেই জমিয়ে ফেলেছিল সে। তার বাবার পোলিও আছে। আরও দুই ভাই রয়েছে তার। ক্লাসে প্রথম তিনজনের মধ্যে নাম থাকে তার। অঙ্ক তার প্রিয় বিষয়। একদিন আর্মি অফিসার হওয়ার স্বপ্ন চোখে নিয়ে লড়ে যাচ্ছে ১৩ বছরের হরেন্দ্র। টাকা নেই। তাই বলে স্বপ্ন ছাড়তে রাজি নয় সে। এটাই সে শিখেছে তার বাবা-মায়ের কাছ থেকে।
সূত্র: কলকাতা টুয়েন্টি ফোর


- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2015/09/27/272874#sthash.TsJ3Xlg9.dpuf

২০২০ সালের মধ্যে সবার জন্য ইন্টারনেট চান জুকারবার্গ

২০২০ সালের মধ্যে সবার জন্য ইন্টারনেট চান জুকারবার্গ

রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫

facebooksকাগজ অনলাইন ডেস্ক: ফেসবুকের নির্বাহী কর্মকর্তা মার্ক জুকারবার্গ জাতিসংঘের চলমান ৭০তম সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে আসা বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন, ২০২০ সালের মধ্যে সবার জন্য ইন্টারনেট প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার জন্য। এর মধ্য দিয়ে যাদের কথা বলার সুযোগ নেই তাদেরকে সে সুযোগ করে দেওয়া এবং ক্ষমতাহীনদেরও ক্ষমতাবান করে তোলার আহবান জানান জুকারবার্গ।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে চলমান টেকসই উন্নয়ন সম্মেলনের পাশাপাশি আয়োজিত বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন জুকারবার্গ। জাতিসংঘের ব্যক্তি মালিকানাধীন খাত ফোরাম (ইউএনপিএসএফ) এর একটি বৈঠকে বক্তব্য দেয়ার সময় এ আহবান জানান জুকারবার্গ।

জুকারবার্গ বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন জনগোষ্ঠী যখন নিজেদের মাঝে যোগাযোগ স্থাপনে সক্ষম হবে তখন তাদেরকে দারিদ্র থেকে বের করে নিয়ে আসা সহজ হবে।

বিশ্বকে যুক্ত করাটাই আমাদের প্রজন্মের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মন্তব্য করে জুকারবার্গ বলেন, বিশ্বের সকলকে ইন্টারনেট সেবার আওতায় নিয়ে আসাটা বিশ্ব উন্নয়ন কৌশলের কেন্দ্রীয় বিষয় হওয়া উচিৎ। যাতে করে নতুন প্রজন্মের নতুন নতুন চ্যালেঞ্জসমুহ ও প্রয়োজনীয়তা আরো সহজে মেটানো যায়।

ওই বক্তৃতার কিছুক্ষণ আগে মাত্র জুকারবার্গ ফেসবুকের একটি পোস্টে বলেন, বিশ্ব মানবতার বৈশ্বিক লক্ষ্য-উদ্দেশ্যগুলো অর্জনে ইন্টারনেটে প্রবেশাধিকার মৌলিকভাবে জরুরি।

‘জুকারবার্গ বলেন, আমার আরো জানি যে, ইন্টারনেট অনেককেই কর্মক্ষম করে তুলেছে এবং বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি ও সুযোগ-সুবিধার দ্বার উম্মুক্ত করেছে। গবেষণায় দেখা গেছে, ইন্টারনেটে যুক্ত প্রতি ১০ জনের একজন দারিদ্র থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে।’

জুকারবার্গ বলেন, ‘উন্নয়নশীল দেশগুলোর সব মানুষকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে যুক্ত করতে পারলে আরো ১৪ কোটি লোকের কর্মসংস্থান হবে; ১৬ কোটি মানুষকে দারিদ্র থেকে বের করে নিয়ে আসা যাবে এবং ৬০ কোটি শিশুকে স্বল্প খরচে শিক্ষার উপকরণ যোগান দেওয়া যাবে।’

এছাড়া জুকারবার্গ বিশ্বের সকলের জন্য ইন্টারনেট প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে একটি বৈশ্বিক প্রচারণা অভিযান শুরু করেছেন। এতে জুকারবার্গের সঙ্গে যোগ দিয়েছে বিল ও মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন, গায়ক বোনো, ধনকুবের রিচার্ড ব্র্যানসন ও পপ তারকা শাকিরা। গত সপ্তাহে ওই ক্যাম্পেইনের পক্ষ থেকেও বিশ্ব নেতাদের প্রতি ২০২০ সালের মধ্যে সবার জন্য ইন্টারনেট প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার জন্য আহবান জানানো হয়।
- See more at: http://www.bhorerkagoj.net/online/2015/09/27/123374.php#sthash.8GxBsMrr.dpuf

২০২০ সালের মধ্যে সবার জন্য ইন্টারনেট চান জুকারবার্গ

রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫
facebooksকাগজ অনলাইন ডেস্ক: ফেসবুকের নির্বাহী কর্মকর্তা মার্ক জুকারবার্গ জাতিসংঘের চলমান ৭০তম সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে আসা বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন, ২০২০ সালের মধ্যে সবার জন্য ইন্টারনেট প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার জন্য। এর মধ্য দিয়ে যাদের কথা বলার সুযোগ নেই তাদেরকে সে সুযোগ করে দেওয়া এবং ক্ষমতাহীনদেরও ক্ষমতাবান করে তোলার আহবান জানান জুকারবার্গ।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে চলমান টেকসই উন্নয়ন সম্মেলনের পাশাপাশি আয়োজিত বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন জুকারবার্গ। জাতিসংঘের ব্যক্তি মালিকানাধীন খাত ফোরাম (ইউএনপিএসএফ) এর একটি বৈঠকে বক্তব্য দেয়ার সময় এ আহবান জানান জুকারবার্গ।
জুকারবার্গ বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন জনগোষ্ঠী যখন নিজেদের মাঝে যোগাযোগ স্থাপনে সক্ষম হবে তখন তাদেরকে দারিদ্র থেকে বের করে নিয়ে আসা সহজ হবে।
বিশ্বকে যুক্ত করাটাই আমাদের প্রজন্মের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মন্তব্য করে জুকারবার্গ বলেন, বিশ্বের সকলকে ইন্টারনেট সেবার আওতায় নিয়ে আসাটা বিশ্ব উন্নয়ন কৌশলের কেন্দ্রীয় বিষয় হওয়া উচিৎ। যাতে করে নতুন প্রজন্মের নতুন নতুন চ্যালেঞ্জসমুহ ও প্রয়োজনীয়তা আরো সহজে মেটানো যায়।
ওই বক্তৃতার কিছুক্ষণ আগে মাত্র জুকারবার্গ ফেসবুকের একটি পোস্টে বলেন, বিশ্ব মানবতার বৈশ্বিক লক্ষ্য-উদ্দেশ্যগুলো অর্জনে ইন্টারনেটে প্রবেশাধিকার মৌলিকভাবে জরুরি।
‘জুকারবার্গ বলেন, আমার আরো জানি যে, ইন্টারনেট অনেককেই কর্মক্ষম করে তুলেছে এবং বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি ও সুযোগ-সুবিধার দ্বার উম্মুক্ত করেছে। গবেষণায় দেখা গেছে, ইন্টারনেটে যুক্ত প্রতি ১০ জনের একজন দারিদ্র থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে।’
জুকারবার্গ বলেন, ‘উন্নয়নশীল দেশগুলোর সব মানুষকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে যুক্ত করতে পারলে আরো ১৪ কোটি লোকের কর্মসংস্থান হবে; ১৬ কোটি মানুষকে দারিদ্র থেকে বের করে নিয়ে আসা যাবে এবং ৬০ কোটি শিশুকে স্বল্প খরচে শিক্ষার উপকরণ যোগান দেওয়া যাবে।’
এছাড়া জুকারবার্গ বিশ্বের সকলের জন্য ইন্টারনেট প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে একটি বৈশ্বিক প্রচারণা অভিযান শুরু করেছেন। এতে জুকারবার্গের সঙ্গে যোগ দিয়েছে বিল ও মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন, গায়ক বোনো, ধনকুবের রিচার্ড ব্র্যানসন ও পপ তারকা শাকিরা। গত সপ্তাহে ওই ক্যাম্পেইনের পক্ষ থেকেও বিশ্ব নেতাদের প্রতি ২০২০ সালের মধ্যে সবার জন্য ইন্টারনেট প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার জন্য আহবান জানানো হয়।
- See more at: http://www.bhorerkagoj.net/online/2015/09/27/123374.php#sthash.8GxBsMrr.dpuf

Saturday, September 26, 2015

গুগল এডসেন্স


গুগল এডসেন্স একাউন্টের জন্য আবেদন করার পূর্বে যা যা করবেন


ব্লগিং গুল অ্যাডসেন্স


আজকাল প্রচুর ইমেইল, মন্তব্য পাচ্ছি যেখানে পাঠকগণ জিজ্ঞাসা করছেন কেন এডসেন্সের জন্য আবেদন গুগল গ্রহন করছেন না। আমার মনে হয়, যতগুলো বিজ্ঞাপন দেখানোর ওয়েবসাইট আছে, তার মধ্যে গুগলের আবেদন প্রনালী সবচেয়ে সহজ। তারপরেও গুগল যাতে যেনতেন ওয়েবসাইটে এডসেন্স প্রদর্শিত না হয়, সেজন্য কিছু সহজ নিয়মকানুন মেনে চলে। এই নিয়মগুলো মেনে চললে আবেদন মঞ্জুর হতে বাধ্য। কেবলমাত্র ব্লগারদের নিজেদের অবহেলার জন্য আবেদন নামঞ্জুর হয়।

আজকে আমি কয়েকটি বিষয়ে আলোচনা করব। অনুগ্রহ করে মনোযোগ সহকারে নিয়মগুলো মেনে চলার পরেই কেবলমাত্র একাউন্টের জন্য আবেদন করবেন। এছাড়া একবার একাউন্ট সক্রিয় হলে অবশ্যই অবশ্যই এই ১৪টি বিষয়ের উপর লক্ষ্য রাখবেন। কারণ একবার কোনো ভুলের কারনে একাউন্ট ব্যান হয়ে গেলে পরবর্তীতে একাউন্ট খুলতে প্রচুর ভোগান্তি পোহাতে হয়।
ওয়েবসাইটের ডোমেইন

আজকাল গুগল এডসেন্সের একাউন্টের জন্য নিয়মকানুন বেশ কঠিন করে দিয়েছে। প্রথমত যে বিষয়টি চোখে পড়ে তা হল গুগল কোনো সাবডোমেইনের জন্য এডসেন্স একাউন্ট খুলে দেয় না। অর্থাৎ .co.cc এর সাহায্যে যত ডোমেইন ব্যবহার করা হয়, সবগুলোই সাবডোমেইন। তাই এই ধরনের সাবডোমেইন ব্যবহার করে একাউন্ট খোলা সম্ভব নয়। আপনার নিজস্ব কোনো ডোমেইন থাকলে সেটি দিয়ে একাউন্টের জন্য আবেদন করুন, নতুবা আপনি blogspot.com এর ব্লগ ব্যবহার করেও একাউন্ট খুলতে পারবেন। আর একবার একাউন্ট সক্রিয় হয়ে গেলে সেটি ব্যবহার করে আপনি যেকোনো ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতে পারবেন।

গুগল আবার অনেকসময় whois record চেক করে দেখে যে যিনি একাউন্টের জন্য আবেদন করেছেন, তিনিই কি ডোমেইনের মালিক কিনা। তাই ডোমেইন অন্যের নামে কিনে থাকলে এবং গুগল যদি মালিকানা প্রমাণ করতে বলে তাহলে নিজের নামে ডোমেইন ট্রান্সফার করে ডোমেইনের মালিকানা প্রমাণ করতে পারেন।
ওয়েবসাইটের কনটেন্ট

এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমার মতে ৮৫% আবেদনই নাকচ হয় এই বিষয়ে অজ্ঞতার কারনে। ওয়েবসাইটে যদি কনটেন্ট না থাকে কিংবা খুবই অল্প থাকে, তাহলে আবেদন নাকচ হতে বাধ্য। আবার কপি-পেষ্ট আর্টিকেলের জন্যেও আবেদন নাকচ হয়।

আমার মতে অন্তত ১৫-২০ আর্টিকেল ১/২ মাসে ধীরে ধীরে পোষ্ট করে অত:পর এডসেন্সের জন্য আবেদন করা উচিত। কখনই হুটহাট করে এক গাদা আর্টিকেল পোস্ট করবেন না। গুগল এই বিষয়ে খুবই কড়া হয়ে গিয়েছে। এই মূর্হুতে ভারত এবং চীনের যেকোনো ব্লগের / ওয়েবসাইটের বয়স কমপক্ষে ৬ মাস না হলে তার জন্য এডসেন্সের একাউন্ট সক্রিয় করা হয় না।
গুগলে ইনডেক্স হওয়া পেজসংখ্যা

ওয়েবসাইটের কনটেন্টের সাথে ইনডেক্স হওয়ার বিষয়টি সর্ম্পকিত। আবেদন করার পূর্বে পরীক্ষা করে দেখুন আপনার ওয়েবসাইটের কতটি পেজ ইনডেক্স হয়েছে। কতটি পেজ ইনডেক্স হয়েছে তা জানতে গুগলে site:http://www.yoursite.com দিয়ে সার্চ করে দেখুন। যে কয়টি পেজ ফলাফলে দেখতে পাবেন সেই কয়টি পেজই গুগলে ইনডেক্স হয়েছে।

যদি দেখেন একটি পেজও ইনডক্স হয়নি, তাহলে আবেদন করা থেকে বিরত থাকুন। ব্যাকলিংকের উপর জোর দিন, একবার ব্যাকলিংক পাওয়া শুরু হলে, ইনডেক্সও জলদি জলদি হয়ে যাবে। ব্যাকলিঙ্ক বিষয়ে জানতে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে Incoming Link এর গুরুত্ব পোষ্টটি পড়ুন।
ওয়েবসাইটের ডিজাইন

যতদূর সম্ভব ওয়েবসাইটের ডিজাইন সাধাসিধা রাখুন, অহেতুক উইজেট বসানো থেকে বিরত থাকুন। সম্ভব হলে Contact, Disclaimer, Terms & Conditions, সাইটম্যাপ পেজগুলো যুক্ত করুন।
ওয়েবসাইটে ভিজিটর / ট্রাফিক 

CA Study Resource


CA Study Resource:


Application Level

Manual of Application level :::
Audit & Assurance ,,,,click here
Financial Management,,,,,click here
Financial Management (Question Bank),,,click here
Financial Accounting,,,click here
Financial Accounting (Question Bank) ,,,,click here
Business Strategy,,,click here
TAXATION-II manual (soft copy)..click here
IT – Application level – Handnote…….click here

Related Information: 

CA Study Resource: Knowledge Level


BAS

BAS

Bangladesh Accounting Standards (BAS)

I want to give thanks to Lutful hasan tanim vaiya for his initiative to share with us this document .
We are grateful to him.An excellent job done by him.


BAS 1 And 8…please follow this link . click here
for BAS 2 and 7 click here 
for BAS 10 and 11 click here
For BAS 12 click here
for BAS 14 click here
for BAS 16 click here
for BAS 17click here
for BAS 23 click here
for IFRS click here

আমেরিকায় ঘড়ির কাঁটা এক ঘণ্টা পেছালো

আমেরিকায় ঘড়ির কাঁটা এক ঘণ্টা পেছালো



আমেরিকায় ঘড়ির কাঁটা এক ঘণ্টা পেছালো

আমেরিকায় ঘড়ির কাঁটা এক ঘণ্টা পিছিয়ে গেল রোববার ৩ নভেম্বর অর্থাৎ এদিন থেকে শুরু হলো স্ট্যান্ডার্ড টাইমটেবল। এ ব্যবস্থা বহাল থাকবে ৯ মার্চ পর্যন্ত। সময়ের এ পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশে যখন সকাল ১১টা বাজবে, নিউইয়র্কে তখন হবে রাত ১২টা।