আউটসোর্সিং পুরস্কার পেল ৯৪ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ২০২০ সাল নাগাদ ৩৬ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির জন্য কাজ করছি। এ ক্ষেত্রে আউটসোর্সিং তথা তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর কাজের কোনো বিকল্প নেই। শিক্ষাসচিব নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘তথ্যপ্রযুক্তি খাতে আউটসোর্সিং বাংলাদেশের জন্য ভালো সম্ভাবনার দিক।’ বেসিসের সভাপতি শামীম আহসান বলেন, ‘ছোট ছোট প্রতিষ্ঠান তৈরি না করে আমাদের বড় বড় প্রতিষ্ঠানে শরিক হতে হবে। বেসিসের বিআইটিএমের মাধ্যমে ২০১৮ সাল নাগাদ ২৩ হাজার দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা হবে।’ অনুষ্ঠানে ব্যাংক এশিয়ার অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমিনুল ইসলাম, বেসিসের মহাসচিব উত্তম কুমার পালসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
চলতি বছর ব্যক্তিগত, নারী, নতুন উদ্যোগ (স্টার্টআপ), প্রতিষ্ঠান ও জেলা—এই চার বিভাগে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। ব্যক্তিগত বিভাগে পুরস্কার পেয়েছেন আটজন। তাঁরা হলেন খালিদ মো. সরকার, মো. কামরুজ্জামান, মেহেরুল ইসলাম, শাহাজাহান রাসেল, আরিফুর রহমান, শরিফুল ইসলাম, আরাফাত জাহান ও মুহাম্মদ মুনির হোসেন। নারী বিভাগে পুরস্কার পেয়েছেন সন্ধ্যা রায়, অজন্তা রেজওয়ানা মির্জা ও মুমিতা মেশকাত। পুরস্কারপ্রাপ্ত ১০টি নতুন উদ্যোগ হলো মোবিও অ্যাপ লিমিটেড, উইডেভস, আইএক্সরা সলিউশন লিমিটেড, ইনক্রিপটো মোবাইল অ্যাপস, সিলিকন অর্চাড লি., আডভান্স অ্যাপ বাংলাদেশ, ইমপ্লেভিসটা বিডি, ইকরাসিস সলিউশন লি., সিকোপেন্ট ও আউটসোর্স এক্সপার্টস লি.।
প্রতিষ্ঠান বিভাগে পুরস্কার পেয়েছে ভিজার্ট বাংলাদেশ, এমএফ এশিয়া, স্ট্রাকচার্ড ডেটা সিস্টেম লি., বর্ডিং ভিশতা লি., টপ অব স্ট্যাক সফটওয়্যার, গ্রাফিক পিপল লি., সিমপ্লেক্সহাব লি., সারভিসেনিং লি., নাশসিয়েনা লি., বিজেআইটি লি., বিক্রিয়েটিভস লি., ভিভিড টেকনোলজিস লি., ব্রেইন স্টেশন-২৩, কেফালো-আমরাভি লি. এবং এম অ্যান্ড এইচ ইনফোরমেটিক্স (বিডি) লি.।
এ ছাড়া জেলা পর্যায়ে ৫৮ জন ফ্রিল্যান্সারকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।
Source:http://www.prothom-alo.com/technology/article/673462/