Tuesday, December 1, 2015

আউটসোর্সিং পুরস্কার পেল ৯৪ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান

আউটসোর্সিং পুরস্কার পেল ৯৪ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান

রাহিতুল ইসলাম | আপডেট:
পুরস্কৃত সেরাদের সঙ্গে অতিথিরাআউটসোর্সিং খাতে বিশেষ সফলতা অর্জন করায় চলতি বছর ৯৪ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে আউটসোর্সিং পুরস্কার ২০১৫ দিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। এ নিয়ে পঞ্চমবারের মতো আউটসোর্সিং পুরস্কার দেওয়া হলো। সোমবার রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ মিলনায়তনে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ২০২০ সাল নাগাদ ৩৬ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির জন্য কাজ করছি। এ ক্ষেত্রে আউটসোর্সিং তথা তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর কাজের কোনো বিকল্প নেই। শিক্ষাসচিব নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘তথ্যপ্রযুক্তি খাতে আউটসোর্সিং বাংলাদেশের জন্য ভালো সম্ভাবনার দিক।’ বেসিসের সভাপতি শামীম আহসান বলেন, ‘ছোট ছোট প্রতিষ্ঠান তৈরি না করে আমাদের বড় বড় প্রতিষ্ঠানে শরিক হতে হবে। বেসিসের বিআইটিএমের মাধ্যমে ২০১৮ সাল নাগাদ ২৩ হাজার দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা হবে।’ অনুষ্ঠানে ব্যাংক এশিয়ার অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমিনুল ইসলাম, বেসিসের মহাসচিব উত্তম কুমার পালসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
চলতি বছর ব্যক্তিগত, নারী, নতুন উদ্যোগ (স্টার্টআপ), প্রতিষ্ঠান ও জেলা—এই চার বিভাগে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। ব্যক্তিগত বিভাগে পুরস্কার পেয়েছেন আটজন। তাঁরা হলেন খালিদ মো. সরকার, মো. কামরুজ্জামান, মেহেরুল ইসলাম, শাহাজাহান রাসেল, আরিফুর রহমান, শরিফুল ইসলাম, আরাফাত জাহান ও মুহাম্মদ মুনির হোসেন। নারী বিভাগে পুরস্কার পেয়েছেন সন্ধ্যা রায়, অজন্তা রেজওয়ানা মির্জা ও মুমিতা মেশকাত। পুরস্কারপ্রাপ্ত ১০টি নতুন উদ্যোগ হলো মোবিও অ্যাপ লিমিটেড, উইডেভস, আইএক্সরা সলিউশন লিমিটেড, ইনক্রিপটো মোবাইল অ্যাপস, সিলিকন অর্চাড লি., আডভান্স অ্যাপ বাংলাদেশ, ইমপ্লেভিসটা বিডি, ইকরাসিস সলিউশন লি., সিকোপেন্ট ও আউটসোর্স এক্সপার্টস লি.।
প্রতিষ্ঠান বিভাগে পুরস্কার পেয়েছে ভিজার্ট বাংলাদেশ, এমএফ এশিয়া, স্ট্রাকচার্ড ডেটা সিস্টেম লি., বর্ডিং ভিশতা লি., টপ অব স্ট্যাক সফটওয়্যার, গ্রাফিক পিপল লি., সিমপ্লেক্সহাব লি., সারভিসেনিং লি., নাশসিয়েনা লি., বিজেআইটি লি., বিক্রিয়েটিভস লি., ভিভিড টেকনোলজিস লি., ব্রেইন স্টেশন-২৩, কেফালো-আমরাভি লি. এবং এম অ্যান্ড এইচ ইনফোরমেটিক্স (বিডি) লি.।
এ ছাড়া জেলা পর্যায়ে ৫৮ জন ফ্রিল্যান্সারকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।

Source:http://www.prothom-alo.com/technology/article/673462/

সফল কজন ফ্রিল্যান্সার

আপডেট: |
.
অনেক তরুণের আগ্রহের জায়গা ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং। ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তির নানা ধরনের কাজ করে অনেকেই সাফল্য পেয়েছেন। প্রতিবারের মতো এবারও বাংলাদেশ সোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) দিয়েছে আউটসোর্সিং পুরস্কার ২০১৫। একক, জেলাভিত্তিক ও প্রতিষ্ঠান মিলে ৮৪টি পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। পুরস্কারপ্রাপ্ত কয়েকজন ফ্রিল্যান্সারের কথা তুলে ধরেছেন নুরুন্নবী চৌধুরী এবং রাহিতুল ইসলাম
মো. কামরুজ্জামানপরিবারের সহায়তা লাগবে
মো. কামরুজ্জামান
ব্যক্তিগত বিভাগে বিজয়ী
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) পড়াশোনা শেষে আরও দুই বন্ধুর সঙ্গে ব্যবসা শুরু করেন মো. কামরুজ্জামান। কয়েক বছর পর ব্যবসা ছেড়ে নতুন কিছু করার চেষ্টা থেকেই যুক্ত হয়ে পড়েন ফ্রিল্যান্সিংয়ে। ২০১১ সাল থেকে শুরু।

এখনো কাজ করছেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটের জন্য। এ ছাড়া সার্ভার ও পিবিএক্স নিয়েও কাজ করেন। নটর ডেম কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষে বুয়েটে ভর্তি হন। তিনি মনে করেন, সফল ফ্রিল্যান্সার হতে গেলে পরিবারের সহায়তা লাগবে। নিজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে একটি প্রতিষ্ঠান করতে চান, যেখানে নতুন ফ্রিল্যান্সাররা কাজ করতে পারেন। পাশাপাশি মনে করেন, নতুনদের শেখানোর জন্য ওয়েবে, ইউটিউবে ভালো টিউটোরিয়াল থাকা জরুরি।
মো. জেনসিন আবেদীনশেখাতে চাই নতুনদের
মো. জেনসিন আবেদীন
কুড়িগ্রাম

মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান জেনসিন আবেদীনের বাবা ২০০০ সালে সরকারি চাকরি থেকে অবসরে যান। দুই ভাই এবং এক বোনের পড়াশোনা, মাসহ পরিবারের খরচ চালানো কঠিন হয়ে পড়ছিল। তবে কষ্টের সে সময়েও এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে ভর্তি হন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। পরে পরিচিত একজনের পেন্টিয়াম থ্রি কম্পিউটার ব্যবহারের সুযোগ পান এবং ছবি সম্পাদনার কাজ শুরু করেন।

২০১২ সাল থেকে এ কাজ দিয়েই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেন জেনসিন। ইতিমধ্যে ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন। স্বপ্ন দেখছেন পিছিয়ে থাকা জেলা কুড়িগ্রামে কিছু করার। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে অন্যদের শেখাতে চান। তিনি বলেন, ‘নিজে নিজে কিছু শেখার চেষ্টা না করলে কেউ সাহায্য করতে পারবে না। তাই নিজের আগ্রহ থাকা এবং কাজ শেখাটা জরুরি।’
মো. সানোয়ার হায়দারসঠিক নির্দেশনা জরুরি
মো. সানোয়ার হায়দার
ঠাকুরগাঁও
চার ভাইবোনের মধ্যে সবার বড় মো. সানোয়ার হায়দার ২০১৩ সালের শেষ দিক থেকে শুরু করেন ফ্রিল্যান্সিং। শুরুর দিকে একটি তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পাশাপাশি গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ করতেন। ২০১৪ সালে চাকরি ছেড়ে দিয়ে পুরোপুরি আউটসোর্সিংয়ের কাজ শুরু করেন। বর্তমানে নিজের একটি ছোট প্রতিষ্ঠানে ১০ জনের একটি দল নিয়ে কাজ করছেন সানোয়ার। জানালেন, ছোটবেলা থেকে ইচ্ছা ছিল ব্যতিক্রম কিছু করার। তাই ফিল্যান্সিংকে পেশা বেছে নিয়েছি। সানোয়ার বলেন, ‘পারিবারিক কিছু সমস্যার কারণে স্নাতক তৃতীয় বর্ষ পর্যন্ত পড়াশোনা করতে পেরেছি। এরপর আর পারিনি। সবকিছু গুছিয়ে আবার পড়াশোনা শুরুর ইচ্ছা আছে। ফ্রিল্যান্সিংয়ে সঠিক নিদের্শনা জরুরি।’ সেটি ধরে রেখে নিজের প্রতিষ্ঠানকে আরও বড় করার স্বপ্নে কাজ করছেন তিনি।
রয়েছে সম্ভাবনাখালিদ মাহমুদ
খালিদ মাহমুদ
ব্যক্তিগত বিভাগে বিজয়ী
২০০৯ থেকে শুরু হয় খালিদ মাহমুদের ফ্রিল্যান্সিং পেশা। প্রথমে কাজটা শুরু করেছিলেন লেখালেখি করে। পরবর্তী সময় নিজের ওয়েবসাইটেই বিভিন্ন লেখা (কনটেন্ট) লিখতে শুরু করেন। সাইপ্রাসের ইউরোপিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভ্রমণ ও পর্যটন বিষয়ে পড়াশোনা করে আউটসোর্সিংয়ে পুরো মনোযোগ দিয়েছেন। খালিদ বলেন, ‘এখন বিদেশি প্রতিষ্ঠানের কনটেন্ট তৈরির কাজ করছি। ইংরেজি ভালো জানেন এমন যে কেউ এ কাজে যুক্ত হতে পারেন। কনটেন্ট লেখার বড় বাজার রয়েছে।’
খালিদ স্বপ্ন দেখেন নিজেই একটা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার। যেখানে খুঁজে খুঁজে দেশের বেকারদের এক জায়গায় এনে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারবেন।
আরিফুল ইসলামলেগে থাকতে হবে
আরিফুল ইসলাম
কক্সবাজার
শুরুটা করেছিলেন ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ করে, এমন একটি প্রতিষ্ঠানে। দুই বছর পর চাকরি ছেড়ে দিয়ে নিজেই কিছু করার চিন্তা থেকেই শুরু হয় ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ। এখন নিজ জেলা কক্সবাজারেই ওয়েবসাইট তৈরির কাজ করছেন আরিফুল ইসলাম। শুরুতে অনেক দিন ধরেই কাজের জন্য চেষ্টা করলেও সফল হতে পারেননি। তবে লেগে ছিলেন। বলেন, ‘প্রথমে অনেকগুলো কাজে চেষ্টা করেও না পেয়ে আশাহত হইনি। নিজের কিছু করতে হবে, এমন চেষ্টায় লেগে থাকার ফলে একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়ে যাই।’ বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেসের থিম এবং প্লাগ-ইন তৈরি করেন আরিফুল ইসলাম। তাঁর পড়াশোনা কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ে। ভ্রমণ করা আর সিনেমা দেখা তাঁর শখ। সময় পেলেই সমুদ্র দেখতে চলে যান। ভবিষ্যতে একটি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রতিষ্ঠান করতে চান।
৪০ জনকে বিনা মূল্যে শিখিয়েছি
সৈয়দ মাহমুদ হাসান
নড়াইলসৈয়দ মাহমুদ হাসান
বাবা মারা যাওয়ার পর পরিবারের পুরো দায়িত্ব এসে পড়ে সৈয়দ মাহমুদ হাসানের ওপর। শুরু হয় জীবনযুদ্ধ। বন্ধুদের সঙ্গে পরামর্শ করে আউটসোর্সিংয়ের কাজ শেখা শুরু করেন তখন। শুরুতে ইন্টারনেট বিপণনের কাজ শুরু করলেও পরে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও), সার্চ ইঞ্জিন বিপণন (এসইএম) নিয়ে কাজ শুরু করেন তিনি। এভাবেই শুরুটা। তিন ভাইবোনের মধ্যে সবার বড় হাসান। খুলনা বিএল কলেজ থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি নেন তিনি। ২০১১ সালে যুক্ত হন ফ্রিল্যান্সিংয়ে। বর্তমানে নড়াইল আইটি নামে একটি প্রতিষ্ঠান চালাচ্ছেন হাসান। নড়াইলের দরিদ্র পরিবারের ছেলেমেয়েদের ফ্রিল্যান্সিং শেখান তিনি। হাসান বললেন, ‘এ উদ্যোগের অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে ৪০ জনকে বিনা মূল্যে ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ের নানা কাজ শিখিয়েছি।
সাক্ষর দাসমা–বাবাই অনুপ্রেরণা
সাক্ষর দাস
বরিশাল
সাড়ে তিন বছরের বেশি সময় ধরে অনলাইনে গ্রাফিক এবং ওয়েব ডিজাইনের কাজ করছেন সাক্ষর দাস। প্রতিদিন ৮-১০ ঘণ্টা করে কাজ করেন। সাক্ষরের বাবা পিনাকী রঞ্জন দাস ব্যবসায়ী এবং মা জয়া রানী দাস গৃহিণী। কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক সাক্ষর ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিংয়ের কাজ শুরু করেন মা-বাবার উৎসাহেই। তিনি বলেন, ‘কম্পিউটার প্রোগ্রামার এক আত্মীয়ের অনুপ্রেরণায় নিজেকে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে তৈরির কাজে লেগে যাই। আর সে কাজের স্বীকৃতি পেলাম এবার।’ সাক্ষর এখন স্বপ্ন দেখছেন, নিজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে, যেখানে বিনা খরচে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজগুলো শেখানো হবে। তাঁর বিশ্বাস, এভাবেই এগিয়ে যেতে পারে দেশ।
গুগলই বিশ্বস্ত শিক্ষক
মো. তৌহিদুজ্জামানমো. তৌহিদুজ্জামান
পাবনা
তৌহিদুজ্জামান ২০০৮ সাল থেকে ফ্রিল্যান্সিং পেশায় কাজ শুরু করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সময় বন্ধুদের কাছে জানতে পারেন ফ্রিল্যান্সিংয়ের কথা। পরবর্তী সময়ে পুরো এক বছর গুগলের সহায়তায় ধৈর্য ধরে লেগে ছিলেন। তাই বিশ্বাস করেন, অনলাইনে যাঁরা কাজ করতে চান, তাঁদের জন্য গুগল সবচেয়ে বড় গুরু, বিশ্বস্ত শিক্ষক।
তৌহিদুজ্জামান বলেন, ‘অনলাইনে নানান ধরনের কাজ থাকলেও নিজে সফল হয়েছি অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং ও অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে। শুরুর দিকে ১৮ থেকে ২০ ঘণ্টাও কাজ করেছি প্রতিদিন।’ এখন নিজের একটা দল নিয়ে কাজ করেন তিনি। পড়ালেখার শেষ পর্যায়ে এসে আউটসোর্সিংয়ের সঙ্গে যুক্ত হন তৌহিদুজ্জামান। এখন তিনি ভিডিও কনটেন্ট নিয়ে কাজ করছেন।
হিরো বড়ুয়া 
চেষ্টা থাকতে হবে
হিরো বড়ুয়া
চট্টগ্রাম
২০১২ সালে ব্যক্তিগতভাবে ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ শুরু করেন হিরো বড়ুয়া। পরবর্তী সময়ে কাজ করেন ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে এবং এ কাজটিই করে যাচ্ছেন। কম্পিউটার ও কম্পিউটারের কাজের প্রতি আগ্রহ থেকেই এ কাজে যুক্ত হয়ে পড়েন তিনি। বর্তমানে ওয়েব ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট এবং ই-কমার্স সমাধানের কাজ করেন হিরো বড়ুয়া। আউটসোর্সিংয়ের কাজে প্রতিদিন দিতে হয় ছয় থেকে সাত ঘণ্টা। স্নাতকোত্তর করেছেন ব্যবসায় প্রশাসন বিষয়ে চট্টগ্রামের ইউএসটিসি থেকে। ‘নিজের চেষ্টায় একটি আউটসোর্সিং প্রতিষ্ঠান তৈরির স্বপ্ন দেখি।’ বললেন হিরো বড়ুয়া। যে বিষয়ে পড়ছেন, সেই বিষয়ের জ্ঞান ও তথ্য আগ্রহী ব্যক্তিদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে চান হিরো। সফল হতে হলে চেষ্টা থাকতে হবে বলে মনে করেন তিনি।

Source: http://www.prothom-alo.com/technology/article/691564

ওডেস্ক এখন আপওয়ার্ক

ওডেস্ক এখন আপওয়ার্ক 

আপডেট: ০১:১৭, মে ০৭, ২০১৫ |

মুক্ত পেশাজীবীদের (ফ্রিল্যান্সার) জন্য ইন্টারনেটে কাজ দেওয়া-নেওয়ার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ওডেস্ক-ইল্যান্সের নাম বদলে গেছে। এখন এর নাম হয়েছে আপওয়ার্ক (www.upwork.com)। শুধু নামই নয়, সম্পূর্ণ নতুন ধরন নিয়ে এসেছে আপওয়ার্ক। ব্যাপক পরিবর্তনও আনা হয়েছে নতুন এ নেটওয়ার্কে। গত মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে নাম পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছে ইল্যান্স-ওডেস্ক কর্তৃপক্ষ। আপওয়ার্কের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টেফান কারসিয়েল জানিয়েছেন, ফ্রিল্যান্সিং জগতে নতুন একটি অধ্যায় সূচনা করতেই নতুনভাবে কাজ শুরু করতে যাচ্ছে আপওয়ার্ক। নতুন নানা ধরনের সুবিধা যুক্ত হয়েছে এতে, যাতে মেধাবী ও দক্ষ পেশাজীবীরা বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে আরও সহজে কাজ করতে পারবেন। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানগুলোও দক্ষ কর্মী নিয়োগ দিতে পারবে। ইতিমধ্যে ইল্যান্স-ওডেস্ক থেকে বছরে ১০০ কোটি ডলারের বেশি উপার্জন করেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ফ্রিল্যান্সাররা। আগামী ছয় বছরের মধ্যে আপওয়ার্কের মাধ্যমে এই আয় এক হাজার কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এক পরিসংখ্যানে জানানো হয়েছে, বিভিন্ন দেশের কাজদাতারা ইতিমধ্যেই ইল্যান্স-ওডেস্ক ব্যবহার করে বছরে প্রায় ৩০ লাখের বেশি কাজের ফরমায়েশ দিয়েছেন। এ ছাড়া নির্দিষ্ট কাজের ক্ষেত্রে কর্মী নিয়োগের জন্য এই ওয়েবসাইটে কর্মী খুঁজেছেন ১০ কোটি বারেরও বেশি। নতুন নামকরণকে নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা বলে উল্লেখ করেছেন স্টেফান। তাঁর মতে, এখন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য নতুন কাজের সুযোগ বাড়বে। আপওয়ার্কের মাধ্যমে নতুন উদ্ভাবন ও নতুনত্ব আনার মাধ্যমে অনলাইনে কাজের বাজার আরও প্রসারিত করার ব্যাপারে কাজ করে যাবে আপওয়ার্ক। আপওয়ার্কে কর্মী নিয়োগের পদ্ধতিটি সহজ করা হচ্ছে। পাশাপাশি দ্রুত যোগাযোগ-সুবিধা ও আপওয়ার্কের নতুন ‘রিয়াল-টাইম কমিউনিকেশন’ বৈশিষ্ট্য নির্দিষ্ট কাজকে দ্রুত সম্পন্ন করার সুযোগও দিচ্ছে। এ ছাড়া আপওয়ার্কের নতুন মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সাইটের অনেক কাজ খুব সহজেই করে নেওয়ার সুযোগ তৈরি করবে। থাকছে সরাসরি গ্রুপভিত্তিক যোগাযোগ ব্যবস্থা। আপওয়ার্ক ব্যবহারকারী না হলেও যোগাযোগের জন্য বিশেষ ‘চ্যাট টুলটি’ সবাই ব্যবহার করতে পারবেন।

http://www.prothom-alo.com/technology/article/521059/

ফ্রিল্যান্সারদের জন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে ইআরকিউ অ্যাকাউন্ট


ফ্রিল্যান্সারদের জন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে ইআরকিউ অ্যাকাউন্ট


ফ্রিল্যান্সারদের টাকা সরাসরি তাদের অ্যাকাউন্টে জমা করার সুবিধা দিতে এক্সপোর্টার রিটেনশন কোটা (ইআরকিউ) অ্যাকাউন্ট চালু করল স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড সার্ভিসের (বেসিস) সহযোগিতায় এই সুবিধা দেবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক। এর মাধ্যমে আউটসোর্সিং পেশাদাররা তাদের অর্জিত অর্থের ৬০ শতাংশ ডলারে ইআরকিউ অ্যাকাউন্টে এবং ৪০ শতাংশ অর্থ দেশীয় মুদ্রায় সেভিংস অ্যাকাউন্টে জমা করতে পারবেন। এ ছাড়াও গ্রাহকেরা একটি আন্তর্জাতিক ডেবিট কার্ডের সাহায্যে কেনাকাটাসহ যাবতীয় লেনদেন করতে পারবেন। এই অ্যাকাউন্ট ব্যক্তি বা কোম্পানি পর্যায়ে খোলা যাবে।
সোমবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে এই উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক। ফ্রিল্যান্সারদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে বেসিসের সহায়তায় কয়েক ধরনের সেভিং অ্যাকাউন্ট ও ইউএস ডলার ইআরকিউ (এক্সপোর্টার রিটেনশন কোটা) অ্যাকাউন্ট চালু করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।
এই অ্যাকাউন্ট খুলতে বেসিস থেকে একটি সনদপত্র গ্রহণ করতে হবে। বেসিস থেকে সনদ নিতে তিন হাজার টাকা লাগবে। এই সনদ পেতে বেসিসের ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে হবে।
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ইআরকিউ অ্যাকাউন্ট উদ্বোধন করেন তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ এর হেড অব রিটেইল ক্লায়েন্ট আদিত্য মণ্ডল এবং বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসর (বেসিস) প্রেসিডেন্ট শামীম আহসান।
জুনাইদ আহমেদ বলেন, ‘আমাদের কাছে সবচেয়ে বেশি অনুরোধ আসে পেমেন্ট গেটওয়ে সমস্যা সমাধান করার। এ জন্য বেসিস ও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক এগিয়ে আসায় তাদের ধন্যবাদ। আজ এই ইআরকিউ অ্যাকাউন্ট সুবিধা উদ্বোধনের মাধ্যমে সাফল্যের সঙ্গে একটি ধাপ এগিয়ে যেতে পারলাম।’
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী আবরার এ আনোয়ার বলেন, ‘বাংলাদেশে আমরাই প্রথম আউটসোর্সিং পেশাদারদের জন্য অ্যাকাউন্ট খোলার সুবিধা এনেছি যাতে দ্রুত, নিরাপদ এবং বৈধ উপায়ে বৈদেশিক মুদ্রা দেশে আনা বা বিদেশে কেনা কাটা করা যায়।’
শামীম আহসান বলেন, ‘এ সুযোগের মাধ্যমে আউটসোর্সিং পেশাদারেরা অভ্যন্তরীণ রেমিট্যান্স ও আন্তর্জাতিক বিল আদান-প্রদানে বিশেষভাবে উপকৃত হবেন।’
সনদ দিতে বেসিস তিন হাজার টাকা নেওয়ায় বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমসহ ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে এক ধরনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। সাজ্জাদ হোসেন অলি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘বেসিস হয়তো আইনিভাবে ফ্রিল্যান্সারদের এ রকম সনদ দেওয়ার যোগ্যতা রাখে, কিন্তু নৈতিকভাবে কি ফি বা চাঁদা রাখতে পারে? আর যদি রাখে এর বিনিময়ে কী সেবা দেওয়া হবে? ’
সংবাদ সম্মেলনে বেসিস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ফ্রিল্যান্সারদের একই নেটওয়ার্কের আওতায় আনতে এবং তাদের স্বীকৃতি দেবে বেসিস। তা ছাড়া যাচাই-বাছাই, অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাজের জন্য এই অর্থ সামান্য। অনেকেই এ ধরনের নিশ্চিত সেবা পেতে এর চেয়ে বেশি অর্থ খরচের জন্য প্রস্তুত থাকেন।
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ইআরকিউ অ্যাকাউন্ট খুলতে বেসিসের অর্থ গ্রহণের কারণ ও যুক্তি দিয়ে শিগগিরই লিখিত বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রকাশের তথ্য জানিয়েছে বেসিস।

আউটসোর্সিংয়ে সফল তিন নারী

আউটসোর্সিংয়ে সফল তিন নারী

নুরুন্নবী চৌধুরী|
মুমীতা মেশকাতসন্ধ্যা রায়
ঘরে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিদেশের কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির কাজ করে দেওয়া—এর পোশাকি নাম ‘ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং’। বেশ কয়েক বছর ধরে
বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের অনেকেই এ পেশায় সাফল্য পেয়েছেন। মুক্ত পেশাজীবী (ফ্রিল্যান্সার) হিসেবে আউটসোর্সিংয়ের কাজ করছেন। নারীদের অংশগ্রহণও এতে বাড়ছে ধীরে ধীরে। দেশের সফটওয়্যার ব্যবসা খাতের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) ২০১১ সাল থেকে আউটসোর্সিং পুরস্কার দিয়ে আসছে। চলতি বছর নারীদের বিভাগে এই পুরস্কার পাওয়া তিনজন—সন্ধ্যা রায়, অজন্তা রেজওয়ানা মির্জা ও মুমীতা মিশকাতের সফল হওয়ার কাহিনি নিয়ে এই প্রতিবেদন। লিখেছেন নুরুন্নবী চৌধুরী
পরিচিতদের কাজ শেখান মুমীতা
পুরস্কার বিজয়ী ফ্রিল্যান্সার মুমীতা মিশকাতের শুরু ২০১২ সালে। নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সময় থেকেই কিছু করার চিন্তা ছিল। তবে ফ্রিল্যান্সিংয়ে যে সফলতা আসবে, সেটি তখনো বুঝতে পারেননি মুমীতা। স্বামীর আগ্রহ ও সহযোগিতায় যুক্ত হয়ে যান ফ্রিল্যান্সিংয়ে। শুরুতে ভিয়েতনামের একজনকে অনলাইনে অ্যানাটমি বিষয়ে পড়ানোর কাজ শুরু করেন মুমীতা। বলেন, ‘এরপর ব্লগ লেখা শুরু করলাম। বর্তমানে সাধারণ নিবন্ধ, স্বাস্থ্য নিবন্ধ, কারিগরি নিবন্ধ, ডেটা মাইনিং ও প্রেজেন্টেশন, চিকিৎসা গবেষণা, ডেটাবেইস তৈরি ইত্যাদির কাজ করছি।’বর্তমানে ঢাকায় বসবাস করছেন।
প্রতিদিন প্রায় আট ঘণ্টা কাজ করা মুমীতা এরই মধ্যে প্রায় দুই হাজার ঘণ্টা কাজ করেছেন। দেশে নারী ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা এখনো বেশি নয়। এর কারণ হিসেবে মুমীতা বলেন, ‘আমাদের এখনো ফ্রিল্যান্সিং কাজ বললেই অনেকে শুধু কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি পেশাজীবীদের কাজ বলে মনে করেন। বিষয়টা ঠিক নয়। নানা ধরনের কাজ আছে, যার জন্য ইংরেজি জ্ঞান ও কম্পিউটারে দক্ষতাই যথেষ্ট। এর পাশাপাশি পরিবারের সহযোগিতাটা জরুরি।’
নারীদের এ কাজে আগ্রহী করা বা সহযোগিতা করার স্বপ্ন দেখছেন মুমীতা। আশাবাদী, একদিন এ কাজেও সফল হবেন তিনি। ফার্মেসি বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর মুমীতার বাবা মীর মোশাররফ হোসেন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি চাকরিজীবী। মা জিলুন নাহার সব সময় শিক্ষার ব্যাপারে উৎসাহ দেন। ল্যাবএইড ফার্মাসিউটিক্যালসে কর্মরত স্বামী মোস্তফা আল ইমরানের অনুপ্রেরণায় ভালোভাবে কাজ করে যেতে পারছেন বলে অভিমত মুমীতার। পুরস্কার পাওয়ার ব্যাপারে মুমীতা  বলেন, ‘খুব খুশি লাগছে। এ পুরস্কার নিজের কাজকে আরও ভালোভাবে করার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা জোগাবে।’ ইতিমধ্যে নিজের পরিচিত অনেককেই প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ শুরু করেছেন তিনি। এ কাজ করে যেতে চান। একলা পথে হাঁটতে হলেও এগিয়ে যেতে চান সবাইকে নিয়ে সামনের দিকে।
সন্ধ্যা স্বপ্ন দেখেন অনেকের কর্মসংস্থানের
২০১১ সাল থেকে তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক আউটসোর্সিংয়ের কাজ করছেন সন্ধ্যা রায়। যখন তিনি ছাত্রী, তখন থেকেই আত্মনির্ভরশীল হওয়ার চিন্তা করেন। আর সেই চিন্তা থেকে আউটসোর্সিংয়ে আসা। মূলত ওয়েবসাইট তৈরি (ওয়েব ডেভেলপমেন্ট) ও সফটওয়্যারের মান নিশ্চিত করার কাজ করেন সন্ধ্যা রায়। স্মার্টফোনের বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের প্রতিটি সংস্করণের বিশ্লেষণও করে দেন।
এরই মধ্যে প্রায় সাত হাজার ঘণ্টা কাজ করেছেন সন্ধ্যা। তিনি বলেন, ‘এখন লোকাইয়াক নামের একটি বিদেশি প্রতিষ্ঠানের রিলিজ ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছি।’ তাঁর বাবা শ্যামচরণ রায় সরকারি চাকুরে এবং    মা গোপালী রায় গৃহিণী। তিন ভাইবোনের মধ্যে দ্বিতীয় সন্ধ্যা কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে স্নাতক করেছেন ঢাকা সিটি কলেজ থেকে। আছেন ঢাকাতেই। ঢাকায় জন্ম এবং বেড়ে ওঠা।
নিজের কাজের ক্ষেত্রে স্বামী সুমন সাহার সমর্থন এবং সহযোগিতাকে এগিয়ে রেখেছেন সন্ধ্যা রায়। বলেন, ‘আমার কাজের পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান আমার পরিবারের। এখনো নারীদের ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে নেওয়ার বিষয়টি কম। অনেক ক্ষেত্রেই নারীরা ফ্রিল্যান্সিংকে পূর্ণাঙ্গ পেশা হিসেবে নেওয়ার ক্ষেত্রে নিশ্চয়তার অভাব বোধ করেন। আরেকটা বিষয় হলো শেখা ও জানার আগ্রহ কম থাকা। এটা বদলালে নারীরাও এ খাতে ভালো করতে পারবেন।’
সন্ধ্যা রায় স্বপ্ন দেখেন আগামী দুই বছরের মধ্যে নিজের প্রতিষ্ঠানে ২০০-এর বেশি লোকের কর্মসংস্থান হবে।
অজন্তা রেজওয়ানা মির্জা l ছবি: সাহাদাত পারভেজসাত দিনেই অজন্তা পেয়েছিলেন প্রথম কাজঅজন্তা রেজওয়ানা মির্জা। থাকেন ঢাকায়। কিন্তু চাকরিটা করেন যুক্তরাষ্ট্রের একটি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও) প্রতিষ্ঠানে। পদের নাম ‘রাইটার ম্যানেজার’। মূলত তিনি একজন ফ্রিল্যান্সার। ২০১৩ সালে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ শুরু করেছেন। আর দুই বছরের মধ্যেই পেলেন পুরস্কার।
আগে জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগে চাকরি করতেন অজন্তা। আউটসোর্সিংয়ের প্রথম কাজ পেতে সময় লেগেছিল মাত্র সাত দিন। বলেন, ‘আমার ভাগ্য ভালো, প্রথম কাজটা পেয়েছি ট্রান্সক্রিপশনের (ধারণ করা কথা শুনে লিখে দেওয়া)। কাজটা ছিল ২৫ মিনিটের অডিও শুনে লিখে দেওয়া। ভালো করে লিখে দেওয়ায় যাঁর কাজ, তাঁর কাছ থেকে দারুণ মন্তব্য পেয়েছি।’ এরপর দ্রুত এগিয়ে গেছেন অজন্তা। এখন একজন লেখক, সম্পাদক ও অনুবাদক হিসেবে কাজ করেন অজন্তা। নিজের কাজ সম্পর্কে বললেন, ‘কাজ হিসেবে আমি ৫ থেকে ৩০ হাজার শব্দের ই-বুক, নিবন্ধ, ব্লগ, ওয়েবসাইটের লেখা লিখি।’ ৯০টি ই-বুক লিখেছেন তিনি। ইংরেজিভাষী না হওয়ায় শুরুর দিকে কাজ অনুযায়ী কম পারিশ্রমিক পেতেন। তবে এখন এ অর্থের পরিমাণ বেড়েছে।
নারীদের ফ্রিল্যান্সিংয়ে আসার ব্যাপারে নানাভাবে সহায়তা করছেন অজন্তা। কীভাবে কাজ শুরু করতে হয়, কীভাবে ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে প্রোফাইল তৈরি করতে হয়, এ বিষয়গুলো শেখাচ্ছেন নারীদের। পাশাপাশি নিজে কাজ নিয়ে কয়েকজন নারীকে দিয়েও করাচ্ছেন তিনি। বাবা মির্জা আবুল খায়ের ব্যবসায়ী এবং মা সেহেলা পারভীন গৃহিণী। পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। স্বামী রাশিদুল হাসান এবং দুই বছর বয়সী মেয়ে আয়েশাকে নিয়ে তাঁর সংসার। নিজের কাজে স্বামীর উৎসাহ ও সহযোগিতা পাচ্ছেন নিয়মিত। ইচ্ছে আছে মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেদেরও ফ্রিল্যান্সিং কাজে সাহায্য করার।

Source: নুরুন্নবী চৌধুরী | আপডেট: http://www.prothom-alo.com/we-are/article/699295

Tuesday, October 27, 2015

কিভাবে ৫-১০ ডলার ইনকাম






Share Revenue সাইট গুলো হচ্ছে বর্তমানে সবচেয়ে দ্রুত আয় করার একটি মাধ্যম। এই সাইটগুলো থেকে প্রতিটি পিটিসি এড এর ১০০% কমিশন পাওয়া যায় এবং প্রতিটি শেয়ারে ১১০% Revenue কমিশন এবং রেফারেন্স এর শেয়ার থেকে ১০% কশিমন পাওয়া যায়। এই সাইটগুলোতে প্রতিদিন সর্বনিম্ন ১০ সেন্টের এড দিয়ে তাকে। তাই এই সাইটগুলোতে সামান্য কিছু একটি রেফারেন্স হলেই আপনি ভাল একটা এনকাম করতে পারবেন যেমনঃ প্রতিদিন ৫-১০ ডলার্।
.
কিভাবে ৫-১০ ডলার ইনকাম হবেঃ
মনে করুন আপনার ৫ টি Share Revenue সাইটে একাউন্ট আছে এবং প্রতিটি সাইটে ১০ জন একটি রেফারেন্স আছে তাহলে আপনার প্রতিদিনের সর্বনিম্ন ইনকাম হচ্চে ১০ জন রেফারেন্স × ১০ সেন্ট এড = ১ ডলার × ৫ টি সাইট = ৫ ডলার।
এখন আপনার যদি ২০ জন একটিব রেফান্সে তাকে তাহলে আপনার প্রতিদিনের সর্বনিম্ন ইনকাম হচ্ছে ২০ জন রেফারেন্স × ১০ সেন্ট এড = ২ ডলার × ৫ টি সাইট = ১০ ডলার।
এখন আপনার যদি ৫০ জন একটিব রেফান্সে তাকে তাহলে আপনার প্রতিদিনের সর্বনিম্ন ইনকাম হচ্ছে ৫০ জন রেফারেন্স × ১০ সেন্ট এড = ৫ ডলার × ৫ টি সাইট = ২৫ ডলার।
এখন আপনার যদি ১০০ জন একটিব রেফান্সে তাকে তাহলে আপনার প্রতিদিনের সর্বনিম্ন ইনকাম হচ্ছে ১০০ জন রেফারেন্স × ১০ সেন্ট এড = ১০ ডলার × ৫ টি সাইট = ৫০ ডলার।
এইভাবে আপনি যত রেফারেন্স করবেন আপনার কমিশন তত বেশি আসবে। এই কমিশন এর সাথে আনার প্রতিদিনের এনকামও যোগ হবে।
রেজিস্ট্রেষন লিংকঃ
নিচে সব সাইটগুলোর রেজিস্ট্রেষণ লিংক দেওয়া হলো যারা এই সাইটগুলোতে কাজ করতে ইচ্ছুক এই লিংক ব্যবহার করে রেজিস্ট্রেষন করুন।
TRAFFICMONSOON
LEGENDCLICKS
ADREVER

Source: http://www.eshoaykori.com
http://www.eshoaykori.com
http://www.eshoaykori.com/adfiver
http://www.eshoaykori.com/earn-easy-money-online-with-simple-mouse-click-per-day-100-44/
http://ourodesk.blogspot.com/p/bangla-earning-ebooks.html
http://bdworldnews24.blogspot.com/2012/04/online-earning-bangla-solution.html
http://realonlineearning.com/
http://realonlineearning.com/easy-ways-to-make-money-online/
http://e-aiman.blogspot.com/
http://www.sarkarbook.com/2013/06/taka-income-by-internet-or-earn-money.html
http://www.matthewwoodward.co.uk/tutorials/start-making-money-fiverr-today-tutorial-case-study/
http://www.mahasam.net/watch/GPhwQHkOYQM
http://mahasam.net/watch/ClDjL4-VY14
http://mahasam.net/watch/BMcbUlrH3hM

Facebook Page Auto Like - ফেসবুক পেজ অটো লাইক 

http://mahasam.net/watch/6_ZAmdTk3j4
http://www.bloggermaruf.com/2015/02/facebook-auto-like-2015-bangla-video-tutorial.html
http://somadhanit.com/

ইউটিউব থেকে আর্ন করার কিছু বাংলা টিউটোরিয়াল কালেকশন।

যারা ইউটিউব থেকে আর্ন করতে চান, তাদের জনি কিছু বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল লিঙ্কঃ
(আশা করি কাজে দিবে)

How to Earn Money From Youtube Full Bangla tutorial
=> http://goo.gl/DHfohI
.
how to approve adsense account with youtube (Bangla Tutorial)
=> http://goo.gl/UQ0dPf
.
How To Earn From Internet Google Adsense Tutorial In Bangla
=> http://goo.gl/kUpq9M
.
Earn money from youtube with adsense in (Bangla)
=> http://goo.gl/XER8Eb
.
How To Earn Money From Youtube In Bangladesh bangla tutorials
=> http://goo.gl/aTVGdn
.
Earn money from youtube with adsense in (Bangla)
=> http://goo.gl/Kd3EbJ
.
How To Earn From Youtube Full Bangla Tutorial 2015
=> http://goo.gl/CYtJPY
.
Make Your Career In YouTube Bangla tutorial part 1
=> http://goo.gl/yKNk9H
.
How to Earn money from YouTube in Bangladesh-Part 1
=> http://goo.gl/yI6xXe
.
How to Earn money from YouTube in Bangladesh-Part 2
=> http://goo.gl/6xdRmK
.
How to Earn money from YouTube in Bangladesh-Part 3 and Final Part
=> http://goo.gl/lwFG3r




ফেসবুকের মাধ্যমে কীভাবে ইনকাম করবেন?

12

প্রস্তাবনা: ফেসবুক শত্রু নাকি ফেসবুক বন্ধু?

একথা বললে বেশি বলা হবে না যে, আমাদের দিনের বেশিরভাগ সময়ই কাটে ফেসবুকে কানেক্ট থাকা অবস্থায়। ফেসবুকের অপব্যবহারের ফলে শুধুমাত্র বাংলাদেশেই ঘটছে কত কত ঘটনা। ধর্ষণ, ইভটিজিং, হয়রানি ইত্যাদি নানারকম সমস্যায় পড়ছে অনেকেই প্রতিনিয়ত, প্রতিদিনই।
কিন্তু ফেসবুক তো এই জন্য তৈরি হয়নি। ইস্পাতের ছুরি যখন একজন ডাক্তারের হাতে থাকে তখন সেটা হয়ে উঠে জীবনদানকারী আবার এই ছুরি-ই যখন একটা চোর-বাটপার-ছিনতাইকারীর হাতে পড়ে তখন সেটা হয়ে যায় জীবন ধ্বংসকারী।
আমার মতে ফেসবুক আসলে সেরকমই। আপনি যদি এটাকে ভালো কাজে লাগান তাহলে এটা আপনার আশির্বাদ বয়ে আনবে। আবার অপব্যবহারে এটা হতে পারে আপনার ক্ষতির কারণ। এখন কীভাবে ফেসবুক ব্যবহার করবেন সেটা আপনারই বিবেচনা।
আজকের আমাদের এই লেখায় ফেসবুকের কিছু পজিটিভ দিক তুলে ধরবো। ফলে আশা করবো, এখন থেকে ফেসবুক আপনার কাছে শুধু আড্ডাবাজীর জায়গাই হবে না, ফেসবুক টাকা ইনকামেরও একটা ব্যবস্থা করে দেবে আপনার জন্য। চলুন সেসব কিছু গাইডলাইন-ই জানবো আজকে।

বিদেশী বন্ধু আছে আপনার লিস্টে?

ফেসবুকে কিছু বিদেশী বন্ধু তৈরি করে নিন। যারা হচ্ছে আপনার এসেট। তাদের মাধ্যমে বিভিন্ন সময় বিভিন্নরকম সহযোগিতা পাবেন। যা এক কথায় এখানে বলে শেষ করা যাবে না। সময়ে সময়ে এই সহযোগিতা টের পাবেন। যা আপনার অনেক কাজে লাগবে। সুতরাং বিভিন্ন বিদেশী ফ্যানপেজে যান, সেগুলোর সাথে যুক্ত থাকুন, পড়ুন। বিভিন্ন জনের দেয়া বিভিন্ন স্ট্যাটাসে কমেন্ট করুন, কমেন্টের গঠনমূলক রিপ্লাই দিন। দেখবেন তাদের সাথে আপনার একটা সখ্যতা গড়ে উঠবে। যা ভবিষ্যতের সাঁকো হিসেবে বিরাট ভূমিকা পালন করবে।

গ্রুপ বা ফ্যানপেজ আছে আপনার?

ফেসবুকের দু’টো বড় বিষয় হচ্ছে- ১. ফেসবুক গ্রুপ এবং ২. ফেসবুক ফ্যান পেজ। এগুলো সম্পর্কে যদি আপনার ধারণা না থাকে তাহলে গুগলে সার্চ দিন। খুব সহজেই জেনে যাবেন, বুঝে ফেলবেন।
তো যা বলছিলাম- আপনি যে বিষয়ে সবচেয়ে বেশি জানেন সেই বিষয়ে এক বা একাধিক গ্রুপ এবং ফ্যানপেজ ওপেন করুন ফেসবুকে। এবং ঐ গ্রুপগুলোতে নিয়মিত তথ্য প্রদান করুন। দেখবেন ধীরে ধীরে আপনার কমিউনিটি বড় হচ্ছে।
কী লাভ কমিউনিটি বড় হলে?
একটা বিষয় সবসময় মনে রাখবেন- এই পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় শক্তি হলো- “মানুষ শক্তি”- Manpower. লোকবল যদি আপনার থাকে তাহলে আপনি অনেক কিছুই করতে পারবেন। কীভাবে?
এভাবে- ধরুণ আপনার কলমের উপর একটা ফেসবুক ফ্যানপেজ আছে। যেখানে গত এক বছর আপনি কলম নিয়ে বিভিন্ন তথ্য প্রদান করেছেন। ফলে গত এক বছরে; ধরে নিই কমপক্ষে আপনার ফেসবুক ফ্যানপেজে এক লাখ লাইক আছে। মানে আপনার কমিউনিটি হচ্ছে এক লাখ মানুষের। তো এতোদিন ওরা আপনার দেয়া বিভিন্ন তথ্য পড়েছে, মজা পেয়েছে, ভালো লেগেছে বলেই তো ওরা আপনার সাথে এতোদিন আছে। ভেবে দেখুন সবাই কিন্তু কলম পছন্দ করে। এখন এই গ্রুপে যদি আপনি একটা পোস্ট দেন আপনি কলম বিক্রি করবেন, দেখবেন অনেকেই আগ্রহী কেনার জন্য। এবং মোটামুটি সবাই আপনাকে চেনে, বিশ্বাস করে। আপনার কথায় তাদের আস্থা আছে। তো দেখুন, যদি তাদের মাঝে মাত্র ১% লোকও আপনার কলম কিনে তাহলে আপনি মাত্র একটা পোস্ট/স্ট্যাটাস দিয়ে কতগুলো কলম বিক্রি করতে পারছেন?
আর আপনি যদি একটু বুদ্ধিমান হন, তাহলে বিক্রি করার জন্য আপনি আমাজন/ইবে বা ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানী থেকে আনকমন টাইপের কিছু কলম মার্কেটিং করবেন। এতে কলম কেনা আগ্রহী মানুষের সংখ্যা অনেক অনেক বেড়ে যাবে… এবার বুঝতে পারছেন তো কীভাবে একটা ফেসবুক গ্রুপ বা ফেসবুক ফ্যানপেজ থেকে আয় করা যায়? আপনি জেনে অবাক হবেন এভাবে ফেসবুক ব্যবহার করে অনেকেই লাখ টাকা ইনকাম করছে অনায়াসে।

আপনি কি গ্রাফিক ডিজাইন জানেন?

হ্যাঁ, এটা আরেকটা বড় মাধ্যম ফেসবুকে টাকা ইনকাম করার। একটা ফ্যানপেজ বানান- “গ্রাফিক ডিজাইন শপ” বা “ফেসবুক কভার ফটো ডিজাইন” অথবা এই টাইপের কিছু নাম দিয়ে। এবার এখানে আপনার নিজের ডিজাইন কিছু ছবি/ডিজাইন আপলোড করুন ফেসবুকের কভার ফটো মাপের। আশা করি কভার ফটো কি সেটা আপনি জানেন।
এবার ফেসবুকে বিভিন্ন বিদেশী ফ্যানপেজ বা গ্রুপের মডারেটর বরাবর ম্যাসেজ দিন যে আপনি কভার ফটো ডিজাইন করেন। তাদের ফেসবুক গ্রুপ বা ফ্যানপেজের কভার ফটোটা আপনি সুন্দর করে ডিজাইন করে দেবেন খুবই স্বল্পমূল্যে। সাথে আপনার নিজের ফেসবুক ফ্যানপেজে যেসব ডিজাইন আছে সেই লিংক দেন তাকে স্যাম্পল হিসেবে দেখার জন্য। দেখবেন এভাবে কিছুদিন মার্কেটিং করলে ঠিকই কাজ পাওয়া শুরু করেছেন। মার্কেটপ্লেসে বিড করতে হচ্ছে না, কোনো ঝামেলা নেই। শুরুতে কাজ পেতে হয়তো একটু ঝামেলা হবে। কিন্তু দেখবেন ধীরে ধীরে আপনি ঠিকই কাজ পাচ্ছেন। এবং একটা সময়ে গিয়ে আপনাকে আর মার্কেটিং করতে হবে না। দেখবেন অটো কাজ পাচ্ছেন বিভিন্ন রেফারেন্সে।
আমার জানামতে অনেকেই এভাবে কাজ করে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করছেন। এরকম একজন হচ্ছেন- সাদমিন। এই আপুটি প্রতিটি কভার ফটো ডিজাইন করে দেন ৩০-৩৫ ডলার করে। সাথে প্রোফাইল ফটো ডিজাইন ফ্রি করে দেন তিনি। এবং মাসে প্রায় ৫০ থেকে ৬০টি অর্ডার পান তিনি অনায়াসে।
দেখুন, এসব কভার ফটো ডিজাইন করতে গ্রাফিকসে তেমন দক্ষতার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। অনেক সময় ক্লায়েন্ট ফটো দিয়ে বলেন ফটোটা এডজাস্ট করে হালকা কিছু কাজ করে দেয়ার জন্য। যা আরও সহজ কাজ।
একজন নতুন ব্যক্তিও ইউটিউব ঘেটে হালকা কিছু ফটোশপ টিউটোরিয়াল দেখে কাজ শুরু করতে পারেন অনায়াসে। আশা করি আপনিও পারবেন। শুরুতে কাজ পেতে দেরি হলে হতাশ হবেন না। ইনশাল্লাহ সাকসেস হবেনই।
আজকে এই পর্যন্তই থাক। আগামীতে ফেসবুক দিয়ে ইনকাম করার আরও কিছু অভিনব পদ্ধতির কথা জানাবো আপনাদের। সেই পর্যন্ত ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুনi
Source: http://ideabaj.com/social-network-tips-tricks-tutorials/52

Monday, October 26, 2015

SEO Service Provider Company in Bangladesh


SEO Service Provider Company in Bangladesh

Our Services

Important To Know

SEO Special Tips

Advance SEO Tips and Training

Submission List

SEO Interview Questions

SEO Tips

SEO FAQ

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল

 
এটি 32 পর্বের SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল চেইন টিউনের 22 তম পর্ব

Link worthy content তৈরি করুন:

এটা আসলে খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে, আপনার ওয়েবসাইটের জন্য তৈরীকৃত contentগুলো তথ্যসমৃদ্ধ হওয়া উচিৎ, ফলে আপনি ভাল customer পাবেন এবং অন্য সাইটগুলোও আপনার সাথে লিঙ্ক করতে চাইবে। আপনি আপনার customer দের প্রয়োজন অনুযায়ী post করতে পারেন। লিঙ্ক বিল্ডিং করার জন্য আপনি যা যা করতে পারেন:
  • আপনার প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিস সম্পর্কে কিছু good content তৈরি করুন।
  • আপনার ওয়েবসাইটকে একটি বিশ্বস্ত মাধ্যম হিসেবে পরিচিত করুন।
  • তারপর ধীরে ধীরে আপনার Target market তৈরি করুন।

Types of Content

একেক ধরনের ভিজিটর একেক ধরনের সাইট পছন্দ করে। তাই আপনি আপনার সাইটে বিভিন্ন ধরনের content রাখতে পারেন, যেমন:
  • Articles / blog posts
  • Videos / Slide demos
  • Podcasts
  • Newsletter archives
একেক ধরনের ভিজিটর একেক ধরনের content সার্চ করে যেমন:
  • যে সমস্ত মানুষ হয়ত কিছু কিনতে চাচ্ছে - তারা সাধারনত তাদের প্রয়োজনীয় product সম্পর্কিত general info এবং reviews গুলো খোঁজে।
  • আবার যারা ইতোমধ্যে তার দরকারী productdটা purchase করেছে - তারা সাধারণত এমন তথ্য খোজে যা দ্বারা তারা হয়ত ঐ product কিভাবে ব্যবহার করতে হয় বা কিভাবে তারা ঐ জিনিসটা থেকে সর্বোচ্চ পরিমাণ সেবা পেতে পারে -এই ধরনের তথ্য চায়।
  • আর বাবা-মা, শিক্ষক, ইঞ্জিনিয়ার এ সমস্ত ভিজিটররা ঐ বিষয়ের উপর বিশেষায়িত তথ্য খোজে।
  • এজন্য ভাল কন্টেন্ট তৈরি করার সময় ভালভাবে সময় নিয়ে চিন্তা করুন।
  • content গুলো বিভিন্ন multiple formats এ তৈরি করুন।
  • তারপর যখন promotion করবেন তখন এগুলো একটা সেট হিসেবে বিবেচনা করে, প্রমোশন করুন।
  • বিভিন্ন ধরনের Online website নিয়ে analyze করুন এবং কোথায় আপনার content দেয়া যায় সেটা ঠিক করুন।
  • Press releases করুন
  • আপনার content সম্পর্কে জানানোর জন্য বিভিন্ন ধরনে specialized directories এ আপনার ওয়েবসাইট সাবমিট করুন।যেমন: DMOZ
  • তারপর আপনি Blogger দের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন, যারা হয়ত আগে থেকেই এই সেক্টরে আছে এবং লেখালেখি করছে।
Press Release করার সময় অনেক বিষয়ে খেয়াল রাখতে হয়, তন্মধ্যে কিছু বিষয় নিচে দেয়া হল:
  • সাইটএ নতুন content পাবলিশ করার সময় প্রেস রিলিজ করতে পারেন, তবে কন্টেন্ট অবশ্যই unique এবং helpful হতে হবে।
  • বিভিন্ন ধরনের press release সাইটে প্রেস রিলিজটা পাবলিশ করুন। যেমন: 24-7pressrelease.com, prweb, marketwire ইত্যাদি।
  • অবশ্যই আপনার সাইটের সাথে ব্যাকলিঙ্ক করবেন।
  • কোনভাবেই লিঙ্ক যেন ২টার বেশি না হয়, একটা হলে ভাল হয়।

Sunday, October 25, 2015

Links All

Books and Library of BD

Wednesday, October 14, 2015

Chapter 5: Keyword Competition Analysis

Chapter 5: Keyword Competition Analysis

So you’ve found a popular keyword with strong commercial intent.
Nice work.
There’s only one thing left to do: check out the competition on Google’s first page.
If you see a page littered with authoritative, big brand results, you might be better off moving to the next keyword on your list.
But if you take the time to evaluate keyword competition, you can usually find keywords that get great search volume AND have little to no competition.
That means that you need less content, links and promotion to claim your spot on page one.
In this chapter I’m going to show you how to quickly evaluate a keyword’s competition in Google’s organic search results.

First Step: Install SEQuake and MozBar

There are two free browser toolbars that make Keyword Competition faster and easier: SEO Quake and MozBar.
Here’s how to install and set them up:
SEOQuake
Head over to SEOQuake.com and click on the big orange button:
(SEOQuake supports Firefox, Chrome, Opera and Safari browsers)
Follow the prompts to install and activate the toolbar:
MozBar
Point the same browser you installed SEO Quake on to this page. Choose either Firefox or Chrome:
And install and activate MozBar.
When you do a search in Google you should see information from SEOQuake:
And from MozBar:
(Sometimes the two toolbars don’t get along and show funky results when they’re both on at once. If that’s the case you can use one — gather the information you need — and then use the other).
Now that you have SEOQuake and MozBar set up, it’s time to size up the competition.

PageRank and Page Authority

There’s an old SEO adage that goes: “Google doesn’t rank sites…it ranks pages.”
Although a site’s domain authority and brand presence play important roles, the #1 factor in a page’s ability to rank in Google is the authority of that page.
So there’s a lot of truth to that old adage.
The two best measurements of a page’s authority are PageRank and Moz’s Page Authority.
PageRank gets a lot of flack from the SEO community (“PageRank doesn’t matter!”). But you know what? It’s data straight from the horse’s mouth. That’s why I actually pay a lot of attention to PageRank (when it’s actually updated).
To check a SERPs PageRank on the fly, search for the keyword and look at the “PR” measurement in SEOQuake:
(Because toolbar PR isn’t updated very often, newer pages may not show any toolbar PageRank…even if they have tons of authority in the eyes of Google)
Page Authority is a nice complement to PageRank. Because it’s updated monthly, it’s much more fresh than PR.
You can easily check PageAuthority by looking at the “PA” number in the MozBar SERP Overlay:
It’s OK for a SERP to have a few high PR/PA results on the first page. That’s the case for most medium or high volume keywords.
You want to keep an eye out for low PR/PA pages. Those pages are ripe for getting knocked off by your new, awesomely-optimized page. If you see a lot of these, consider giving your potential keyword the green light.

Referring Domains

At its very core, Google is a vote collection engine.
The more “votes” a page gets (in the form of backlinks), the higher it tends to rank.
(Think metrics like these don’t matter anymore? Moz’s most recent ranking factors research study found that the number of referring domains was the 3rd most important ranking signal)
Which means that the number of referring domains is worth taking a look at.
Because there are several link analysis tools out there, there’s no shortage of conflicting data about how many links a page has pointing to it.
That’s why I recommend using the same tool throughout the keyword research process. That way you’ll be using consistent information as you size up the competition.
SEOQuake shows you the number of referring domains in its SERP overlay, called “LD” (Linking Domains)
(SEOQuake pulls this data from SEMRush, a popular keyword research tool I’ll show you how to use in the next chapter)
You can also see the number of referring domains from the MozBar (in my experience, Moz’s link metrics are MUCH more accurate than SEMRush):
You can also use a tool like aherfs to see how many referring domains point to a particular page. Just take a URL from the top 10:
Pop it into aherfs and hit “search links”:
And the tool will show you the number of referring domains linking to that page:
This process takes longer than using one of the toolbars, but the information from ahrefs tends to be more accurate.

Domain Authority and Brand Presence

I don’t need to tell you that Google loves ranking pages from major authority sites like Wikipedia, Amazon and CNN.com.
While a lot of pages from these sites rank on page authority and merit, quite a few get a huge bump from the simple fact that they’re on an authoritative domain.
Which means that – when you evaluate keyword competition — you also want to take a look at the sites you’re competing against (not just the pages).
The MozBar displays Domain Authority on the SERP overlay:
In general, results with high PA and DA are super-competitive.
As you might expect, you want to see a lot of the top 10 results with low PA and DA. Those are keywords that you can easily rank for.
In other words, a page’s authority is most important…but you also want to take DA into consideration.
Brand Results
Brand signals – signs that show search engines a site is part of a large brand – is becoming more and more integrated into Google’s algorithm.
Which means you want to take a brand’s size into consideration. For example, sites like Amazon, ESPN.com and YouTube are given an edge over small brand results with similar page and domain authority.

Link Profile

If you’ve been in the SEO game for a while you know that DA and PageRank can be VERY misleading metrics.
Sites with spammy link profiles may boast high DA and PageRank – but because they’re using spam links – they’re not going to stick on the first page over the long-term.
If there’s a keyword that looks especially competitive, but you have a gut feeling there’s a lot of black hat SEO behind the results, spot check the top 10’s link profile.
You may also want to see if any of the top 10 have links that are going to really, really hard for you to get (for example, media mentions on major news sites).
Either way, if you’re going to put a lot of effort behind ranking for a keyword, it makes sense to have a feel for how the top 10 got to where they are. And the best way to do that is to check out their link profile.
1First, copy the URL of one of the top 10 results:
2Paste that URL into the field on ahrefs homepage (if you prefer, you can use another similar tool like Open Site Explorer):
3Click “External” under the backlinks section of the sidebar:
This will display all of the external links pointing to that page.
4Click on “One link per domain”. This makes interpreting the results significantly easier by removing sites that link to a page multiple times:
5Finally, glance at the top 10-25 links in their link profile:
You can usually tell within a few seconds whether or not the page uses black hat SEO.
Links coming from these places tend to indicate a black hat link profile:
  • Low quality web directories
  • Article directories
  • Blog networks
  • Blog comments
Also keep an eye out for over-optimized anchor text. That’s another sign that a page isn’t going to last.
On the other hand, if a page has a lot of these links, beating them might be more competitive than the PR and DA numbers indicate:
  • Major news sites, like The Huffington Post
  • Editorial links from authoritative sites in your industry
  • Hard to get directory links (like DMOZ)
The point here isn’t to obsess over their link profile. It’s just another layer of information to help you make an informed decision about a keyword.

On-Page SEO

You already know that on-page SEO can make or break a site’s ability to rank.
That’s why you want to pay attention to the on-page SEO of your would-be competitors in the top 10 results.
First, take a look at the page’s title tags. This is the blue link displayed in Google’s search results:
The two results above are examples of well-optimized title tags. First, they’ve used the exact keyword in the title tag (“Premium headphones”)…not a synonym or variation (like, “High end headphones” or “Premium high performance headphones”).
But they’ve also included the keyword in the beginning of their title tags, which gives them an on-page boost.
To dig deeper, click on one of the results. Next, click on the magnifying glass icon in the MozBar:
Choose “Page Elements” from the dropdown menu:
And this will display information on the page’s URL, H tags and image alt text:
If the keyword is included in an H1/H2 tag, the URL and as part of an image’s alt text, consider the page well optimized.
On the other hand, if a page has lazy on-page SEO, it’s often easy to knock off the first page…even if it has decent authority.

Easy Target Results

When you see one or more Easy Target Results in the top 10, it’s time to celebrate. You just found a low-competition keyword.
Here are results that tend to indicate a very, very low competition keyword:
Here are some examples of keywords with Easy Target results:
Here’s another:
And finally, we have:

Content Quality

With all the talk of referring domains and title tags, it’s easy to forget that the quality of your content is a huge part of your ability to crack the top 10.
In other words, if you want to rank for a competitive keyword, be prepared to match (or beat) the quality of the top 10 results.
Although highly subjective, you can usually get a feel for what type of content you’ll have to bring to the table to beat the top 10 with a minute or two of digging.
How?
Just search for your keyword and read the content of the top 5-10 results.
Let’s look at an example, “health benefits of kale”.
The first result, from WebMD, is a high-quality article written by a registered dietitian:
The article also cites several scientific research studies, making the content more credible and worthy of links:
In other words, it will take some very good – although not necessarily amazing – content to beat the first result.
The second result is from Mind Body Green.
Unlike the WebMD article, this article wasn’t written by a certified expert and doesn’t cite any research. That’s good news: this is easy content to beat!
Let’s look at one more result from the top 5: an article from WHFoods.com.
The first thing I notice is the layout and design is REALLY dated looking. This probably hurts their ability to generate links and social shares. Now you know that design is one way to stand out from the current top 10.
However, the content itself is outstanding, featuring charts:
Cooking tips:
And a list of scientific references:
What keeps this page from hitting the #1 spot is its poor design and on-page SEO.
The title tag of the page is simply “kale”, and there’s little mention of the keyword “health benefits of kale” anywhere else on the page.
Otherwise, the content itself is A+ and should be the considered the benchmark for the content you create around that keyword.
Download a free PDF version of this keyword research guide…
Yes! Give me my PDFPDF version contains all of the content and resources found in the web-based guide
Chapters
#
Introduction 1 Google Keyword Planner 2 Long Tail Keywords 3 Commercial Intent 4 Keyword Competition 5 Keyword Research Tools 6 SEO Content 

Source: http://backlinko.com/keyword-competition